AB Bank
ঢাকা সোমবার, ০৬ মে, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

পি কে হালদারের বিরুদ্ধে প্রথম চার্জশিট দিচ্ছে দুদক


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
১২:৫৫ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
পি কে হালদারের বিরুদ্ধে প্রথম চার্জশিট দিচ্ছে দুদক

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে ১০৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় পি কে হালদারের বিরুদ্ধে আদালতে প্রথম চার্জশিট দিতে যাচ্ছে দুদক। তাঁকে ভারত থেকে এ বছরই দেশে ফেরাতেও আশাবাদী তারা। পি কে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন, অর্থ আত্মসাৎ-পাচারসহ নানা অভিযোগে ৩৪টি মামলা রয়েছে।

 

২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত আর্থিক খাতে বড় আলোচনার জন্ম দেন পি কে হালদার। অভিযোগ আছে, এ সময়ে তাঁর নেতৃত্বে চার প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় একটি চক্র। ২০১৯- দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শুরু হলে, দেশ ছাড়েন তিনি। কয়েকটি দেশ ঘুরে শিবশঙ্কর হালদার নামে আস্তানা গাড়েন ভারতের কলকাতায়। সেখানে ভুয়া নাগরিকত্বে খোলেন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, গড়েন বিলাসবহুল বাড়ি, কেনেন বিপুল পরিমাণ জমি।

দুদকের তথ্য অনুযায়ী, পিকে হালদার চক্র প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। এবার প্রথমবারের মতো তাঁর বিরুদ্ধে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে ১০৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিতে যাচ্ছে দুদক।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘জালিয়াতির মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থের যে মালিকানা তিনি অর্জন করেছেন তার মাধ্যমে তিনি খুব সহজে অন্য প্রভাবশালীদের সঙ্গে যোগসাজশে তাঁর অবস্থানটাকে সুদৃঢ় করতে পেরেছিলেন। এখনও পারবেন, যদিও তিনি ভারতে আটক আছেন। সে কারণে তাঁকে যদি ভারত থেকে বাংলাদেশে আনা হয়, সেটি তাঁর জন্য বরং শাপে বর হবে।’

এদিকে ভারতে ভুয়া নাগরিকত্বের মামলার বিচার শেষ হচ্ছে এ বছরই। তাই বন্দি বিনিময় চুক্তির আওতায় পিকে হালদারকে এ বছরই দেশে ফেরাতে আশাবাদী দুদক আইনজীবী দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

দুদকের আইনজীবী বলেন, ‘সর্বশেষ যেটা আমার জানা আছে, ভারতের বিশেষ আদালতে পি কে হালদারের ট্রায়াল চলছে, সেটি শেষ পর্যায়ে। যদি উনারা আমাদের দেশের রায়টা পেয়ে যান, তাহলে আমার মনে হয় ৫–৬ মাসের বেশি সময় লাগার কথা না।’

 

একুশে সংবাদ/এনএস

Link copied!