সিরাজগঞ্জ রোড থেকে বগুড়া ও নাটোর-রাজশাহী মহাসড়ক পর্যন্ত বিস্তৃত হাইওয়ে এলাকায় হোটেলগুলোতে চলছে চোরাই তেলের নিয়মিত ও রমরমা ব্যবসা। ট্রাক, পিকআপ ও লরির চালকরা মহাসড়কের পাশে থেমে এসব হোটেলে তেল সরবরাহ করছে, এবং হোটেলগুলোও বিনা দ্বিধায় তা গ্রহণ করছে।
বগুড়া রোডের পরিচিত হোটেল ‘মায়ের আঁচল’-এর পাশেই একটি চোরাই তেল বিক্রির দোকান গড়ে উঠেছে। দোকানদার কবির সাংবাদিকদের জানান, “অনেক দিন ধরেই এই ব্যবসা করছি। সব কিছু ম্যানেজ করেই চলাচ্ছে।”
চোরাই তেল ব্যবসা থেকে সরকার হারাচ্ছে বিপুল রাজস্ব, বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি এবং পরিবেশ দূষণও মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, “চোরাই তেল ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেউও আইনের ঊর্ধ্বে নয়।”
স্থানীয় সচেতনরা সতর্ক করে বলেছেন, পরিবহন চালক, হোটেল মালিক এবং কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির জড়িত থাকার কারণে অবিলম্বে কঠোর অভিযান না চালালে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে।
একুশে সংবাদ/এ.জে