AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

মালদ্বীপে বঙ্গমাতার জন্মবার্ষিকী উদযাপন করলো বাংলাদেশ হাইকমিশনার 


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৯:১১ পিএম, ৮ আগস্ট, ২০২২
মালদ্বীপে বঙ্গমাতার জন্মবার্ষিকী উদযাপন করলো বাংলাদেশ হাইকমিশনার 

ছবি: সংগৃহীত

মহীয়সী বঙ্গমাতার চেতনা, ও অদম্য বাংলাদেশের প্রেরণা। এর প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন মালদ্বীপ কর্তৃক বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রেরিত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।          
                                       
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মান্যবর হাইকমিশনার রিয়ার এডমিরাল এস.এম. আবুল কালাম আজাদ। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যের শুরুতে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। 

তিনি বলেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বাঙালির অহংকার, নারী সমাজের প্রেরণার উৎস। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন সাহসী ও দৃঢ়চেতা। তিনি কেবল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণীই ছিলেন না, বাঙালির মুক্তিসংগ্রামেও তিনি ছিলেন অন্যতম কান্ডারী। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ছিলো আন্দোলন-সংগ্রামের। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বার বার তাকে যেতে হয়েছে কারাগারে। আর সেই সময়ে সবকিছু শক্তহাতে যিনি সামলে নিয়েছেন, তিনি জাতির পিতার সহধর্মীনী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিব। মান্যবর হাইকমিশনার ৬ দফা আন্দোলন, গন অভ্যুত্থান, ৭মার্চের ভাষণ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্ত গ্রহনের পিছনে বঙ্গমাতার গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শের কথা উল্লেখ করেন।

তিনি উল্লেখ করেন ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নিজের ত্যাগ আর রাজনৈতিক দূরদর্শীতার দীক্ষায় মানুষের শ্রদ্ধা-ভালোবাসার স্থান পেয়েছেন।

পরিশেষে বঙ্গমাতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহিদ সদস্যের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

সবশেষে  বঙ্গমাতার জন্মদিনে কেক কাটা ও আপ্যায়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। অনুষ্ঠানে মালদ্বীপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশী ও হাইকমিশনের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।
 

 

 

 

একুশে সংবাদ/ও.অ/এস.আই

Link copied!