স্কুল শিক্ষক স্বামী বাসায় ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যাচ পড়ান।
স্ত্রী : কয়েকদিন ধরে উপমা নামটা তোমার মুখ থেকে খুব শুনছি। ওদের পড়ানোর সময়ও বললে। মেয়েটা কে?
স্বামী : আরে উপমা মেয়ের নাম নাকি? হা-হা-হা...।
স্ত্রী : একদম হাসবে না। হাসি বন্ধ। আমার সঙ্গে চালাকি করার আর জায়গা পাও না। উপমা মেয়ের না ছেলের নাম- তা বোঝার বয়স নাহলে কি বিয়ে হয়েছে আমার? ছি ছি ছি, এ বয়সে তোমার ...!
স্বামী : ওরে বাপুরে, ‘উপমা’ হলো বাংলা গ্রামারের একটা অংশ।
স্ত্রী : চিটারি-বাটপারি কথা রাখো। আমাকে বোকা পেয়েছো? উপমা গ্রামারের অংশ! আমারে তুমি গ্রামার শেখাতে এসো না!
স্বামী : তুমি দেখছি পাগল হলে, উপমা হলো এক ধরনের বাক্য অলংকার।
স্ত্রী : অলংকার! এর মধ্যে উপমাকে অলংকারও কিনে দিছো! হায় আল্লাহ- আমার কপাল পুড়ল রে, আমি এখন কী করি...!
একুশে সংবাদ/এসএডি
আপনার মতামত লিখুন :