রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। এর মধ্যে ২৫ জনই শিশু। তবে এখনো ৭টি মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে রয়েছে অজ্ঞাতপরিচয় ৬টি মরদেহ। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গেও একটি অজ্ঞাত মরদেহ রয়েছে। এসব মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে শনাক্তের অপেক্ষায়।
এছাড়া দুর্ঘটনায় নিহত পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামের মরদেহও এখনো মর্গে রয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান।
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত ২০ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অজ্ঞাত মরদেহ শনাক্তে কাজ চলছে। মৃত পাইলটের মরদেহও এখনও হাসপাতালের হিমঘরে রাখা আছে।
ডা. সায়েদুর রহমান আরও বলেন, স্বজনদের সহায়তায় মরদেহ শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে। যেসব মরদেহ চেনা যাচ্ছে না, সেগুলো থেকে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ চলছে।
একুশে সংবাদ/জা.নি/এ.জে