শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ২নং রাণীশিমুল পাইলট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সোহাগের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়ভাবে একটি প্রভাবশালী মহল তার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত করতে দীর্ঘদিন ধরে ভিত্তিহীন তথ্য ছড়াচ্ছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।
জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে চেয়ারম্যান সোহাগ সড়ক সংস্কার, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন এবং জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডে অগ্রণী ভূমিকা রেখে আসছেন। এ কারণে তিনি সাধারণ মানুষের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন। এলাকাবাসীর দাবি, তার এই জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিপক্ষের একটি মহল মিথ্যা মামলা, অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করার চেষ্টা করছে।
রাণীশিমুল ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ—যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাদত হোসেন লাজু, সাবেক ইউপি সদস্য ও ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোকারম হোসেন মুক্তা, ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাপ হোসেন, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শাহ কামাল ভুট্টো, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আতিকুল্লাহ সিদ্দিক পলাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহসীন আলী, ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শিবলী সাদিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন এবং ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার কামরুজ্জামানসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ জানান,
“আব্দুল হামিদ সোহাগ সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। তার সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে একটি গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করছে। ষড়যন্ত্রকারীরা যতই অপপ্রচার চালাক না কেন, তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থামাতে পারবে না।”
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ সোহাগ বলেন, “আমি জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি। মানুষের কল্যাণ ও উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র আমাকে দমাতে পারবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সামনে আরও উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাব।”
একুশে সংবাদ/শে.প্র/এ.জে