AB Bank
  • ঢাকা
  • রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী
“নদী বাঁচাও, দেশ বাঁচাও” শ্লোগানে

বলুহর বাওড় পরিদর্শন করলেন বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দল, কোটচাঁদপুর শাখার নেতৃবৃন্দ



বলুহর বাওড় পরিদর্শন করলেন বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দল, কোটচাঁদপুর শাখার নেতৃবৃন্দ

নদী বাঁচাও, দেশ বাঁচাও শ্লোগানে বাংলাদেশের নদী পরিব্রাজক দল কোটচাঁদপুর শাখার নেতৃবৃন্দ শনিবার সকালে বলুহর বাওড় পরিদর্শন করেছেন। বাওড় পরিদর্শন শুরু হয় স্থানীয় বলুহর হ্যাচারি কমপ্লেক্স ঘাট থেকে এবং শেষ হয় বর্জাপুর পারঘাটায়। নদী দূষণ মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি সমাজসেবক কামরুজ্জামান খান (রতন)।

জানা যায়, বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের কোটচাঁদপুর শাখা দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ঝিনাইদহে প্রথম গঠিত হয়। ২০২৩ সালে কমিটির সভাপতি মনোনীত হন কামরুজ্জামান খান (রতন) এবং সাধারণ সম্পাদক সাবেক স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মনিরুজ্জামান শান্তি। ১৭ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে সমাজসেবক, সাবেক সরকারি কর্মচারী, প্রভাষক, গবেষক, শিক্ষক, কবি, সাংবাদিক, ছাত্রী ও ব্যবসায়ী সদস্য রয়েছে।

শুক্রবারের বাওড় পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন— সভাপতি: কামরুজ্জামান খান (রতন), সাধারণ সম্পাদক: মনিরুজ্জামান শান্তি, দপ্তর সম্পাদক: রিপন, নির্বাহী সদস্যরা: খোন্দকার শরিফুজ্জামান তুহিন, শরিফুজ্জামান আগা খান, ডক্টর নজরুল ইসলাম, গোলাম মোর্শেদ, নারায়ন চন্দ্র, ওয়াহিদুজ্জামান মুকুল, আমিনুর রহমান, কামরুনাহার কাজল, নুরুন্নাহার খাতুন, রিয়াজ হোসেন, কবি সুমন শিকদার, সাংবাদিক মঈন উদ্দিন খান, সাবেক সরকারি কর্মচারী আলমগীর হোসেন, ব্যবসায়ী জয়নাল আবেদীন এবং ছাত্রী অনিমিখা প্রজ্ঞা।

নেতৃবৃন্দ প্রথমে হ্যাচারি কমপ্লেক্স ঘাট থেকে যাত্রা শুরু করেন এবং বর্জাপুর পারঘাটায় পরিদর্শন শেষ করেন। এর আগে তারা স্থানীয় মাছ বাজারের শেখ ও হালদার সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং কপোত্যক্ষ নদীর বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন।

কামরুজ্জামান খান (রতন) বলেন, “নদী বাঁচাও, দেশ বাঁচাও, জল বাঁচাও শ্লোগানকে সামনে রেখে আমাদের এ সংগঠন কার্যক্রম চালাচ্ছে। আমরা নদীতে অসঙ্গতি দেখতে পেলে ছবি ও ভিডিও ধারণ করি এবং তা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠাই। এই ধারাবাহিকতায় কপোত্যক্ষ নদ পরিদর্শন করেছি এবং স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। নদী ও বাওড় আমাদের জল সম্পদের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা সেগুলো সুরক্ষায় কাজ চালিয়ে যাব। কমিটির সদস্যসংখ্যা বাড়ানোর কাজও ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে।”

 

একুশে সংবাদ/এ.জে

সর্বোচ্চ পঠিত - সারাবাংলা

Link copied!