বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্য সবসময়ই নতুন দিগন্তের সূচনা করে। সেই দিগন্তের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম মাহমুদুল হাসান বাপ্পী। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এবং জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে তিনি আজ তরুণ সমাজের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
শৈশব থেকেই বাপ্পী ছিলেন মেধাবী, সাহসী ও সমাজমনস্ক। পড়াশোনার পাশাপাশি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের প্রতি তাঁর আগ্রহ তাঁকে ভিন্ন মাত্রায় পরিচিত করে তোলে। কৈশোরে স্কুল-কলেজের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়ে তিনি যেমন তরুণদের অনুপ্রাণিত করেছেন, তেমনি স্থানীয় সংগঠনে যুক্ত হয়ে সমাজসেবায়ও নিজেকে নিয়োজিত করেছেন।
দেশপ্রেমের টানে তাঁর রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় ছাত্র রাজনীতি দিয়ে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি থাকাকালে তিনি ছাত্র-যুব সমাজের কাছে সততা, সাহস ও আত্মত্যাগের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তাঁর কাছে রাজনীতি মানে মানুষের কল্যাণের সংগ্রাম, ক্ষমতার খেলা নয়।
রাজনীতির পাশাপাশি সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতিও তাঁর রয়েছে গভীর অনুরাগ। যুবদলের সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে তিনি তরুণদের মাঝে সাংস্কৃতিক জাগরণ সৃষ্টিতে কাজ করেছেন। কবিতা, গান ও শিল্পকলাকে তিনি মনে করেন জাতির চেতনাকে জাগিয়ে তোলার শক্তিশালী মাধ্যম।
মুকসুদপুর ও কাশিয়ানীর ছাত্র-যুব সমাজের কাছে তিনি শুধু একজন সংগঠক নন, বরং আদর্শের প্রতীক। বিপদ-আপদে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের দুঃখ-কষ্ট ভাগ করে নেওয়া এবং তরুণদের মাঝে নতুন স্বপ্নের আলো জ্বালানোই যেন তাঁর মূল লক্ষ্য।
আজকের রাজনীতিতে যখন ব্যক্তিস্বার্থ ও ভোগবাদ প্রবল হয়ে উঠছে, তখন মাহমুদুল হাসান বাপ্পী দেখাচ্ছেন এক ভিন্ন দিশা। তাঁর নেতৃত্বে মিলেমিশে আছে আদর্শ, সততা ও সাহস। জাতীয়তাবাদের মশাল হাতে তিনি এগিয়ে চলেছেন আগামী দিনের রাজনীতির পথে, হয়ে উঠছেন তরুণ প্রজন্মের প্রেরণার বাতিঘর।
একুশে সংবাদ/গো.প্র/এ.জে
একুশে সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
