AB Bank
  • ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

মাগুরার শ্রীপুরে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যগণের অংশগ্রহণে গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত



মাগুরার শ্রীপুরে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যগণের অংশগ্রহণে গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত

গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ও অধীক শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ইউপি সদস্যদের অংশগ্রহণে ৮‍‍`দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের অনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। এ প্রশিক্ষণ কোর্স ৪টি ব্যাচে বিভক্ত হয়ে গত বুধবার (১৪ মে) শুরু হয়ে আগামী বৃহস্পতিবার (২২ মে) সমাপ্ত হবে। গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়) ও স্থানীয় সরকার,পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় ওয়েভ ফাউন্ডেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। 

শ্রীপুর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ৭২টি ওয়ার্ড থেকে ৯৬ জন ইউপি সদস্য এ প্রশিক্ষণ কোর্সে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণপূর্বক দক্ষতার সাথে গ্রাম আদালত সম্পর্কে বিষদ ধারণা নিতে সক্ষম হয়েছেন। শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ সম্মেলনকক্ষে এ কোর্সটি সুন্দরভাবে পরিচালনার স্বার্থে গ্রাম আদালত, আইনশৃংঙ্খলা, নারী ও শিশু, যুব উন্নয়ন এবং সমাজসেবা সংক্রান্ত বিষয়গুলি বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলিকে প্রশিক্ষণের আওতায় সংযুক্ত করা হয়েছে।

শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাখী ব্যানার্জী প্রশিক্ষণ কোর্সে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত থেকে কোর্সের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ৮দিন ব্যাপী এ প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রশিক্ষক হিসেবে পর্যায়ক্রমে অংশগ্রহন করবেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাখী ব্যানার্জী, শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইদ্রিস আলী, সমাজসেবা অফিসার আব্দুর রাজ্জাক, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা গৌরাঙ্গ চন্দ্র মন্ডল ও যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রিয়াজ আহম্মেদ। এছাড়াও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন ও গ্রাম আদালত সংক্রান্ত ভিডিও প্রদর্শনী উপস্থাপন করেছেন বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়) ওয়েভ ফাউন্ডেশনের উপজেলা সমন্বয়কারী মো. তৌহিদুল ইসলাম।

এ বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, গোটা বাংলাদেশের সব কয়টি ইউনিয়ন পরিষদ যদি এই গ্রাম আদালতের আওতায় সংযুক্ত হয়ে যায় তাহলে স্থানীয়ভাবে ছোটখাটো সমস্যাগুলি খুবই কম খরচে এবং স্বল্প সময়ে সমাধান হয়ে যাবে। তখন আর কাউকে সময় ও  টাকা ব্যয় করে আদালতে যাওয়া লাগবে না। তবে, গ্রাম আদালতের বিচারককে অবশ্যই নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ থাকতে হবে। বিচারক কোনো পক্ষকে সাপোর্ট দিলে বা কোনো পক্ষ ন্যায় সমাধান না পেলে সাধারণ মানুষ তখন অবশ্যই আদালত থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হবে। আর যেসকল অভিযোগগুলি গ্রাম আদালতের আওতায় পড়ে সেগুলোই সমাধানের আওতায় আনতে হবে।

এ বিষয়ে ইউপি সদস্যগণ সক্রিয় হলেই গ্রাম আদালতের সুফল বয়ে আসবে।

 

একুশে সংবাদ/শ্রী.প্র/এ.জে

Shwapno
Link copied!