AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

টিকটকে প্রেম, মাদারীপুরে এসে ইন্দোনেশীয় তরুণীর বিয়ে


Ekushey Sangbad
জেলা প্রতিনিধি,মাদারীপুর
০২:৪২ পিএম, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
টিকটকে প্রেম, মাদারীপুরে এসে ইন্দোনেশীয় তরুণীর বিয়ে

টিকটকে প্রেম অতপর বিয়ে। ইন্দোনেশিয়ার তরুণী ইফহার সাথে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার বড় কেশবপুর গ্রামের শামীম মাতবরের বিয়ে শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সম্পন্ন হয়। ইফহা ইন্দোনেশিয়ার তরুণী কাজের সুবাদে সিঙ্গাপুরে থাকার সময় টিকটকে তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার শামীম মাতবরের। তাদের দুই বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

স্থানীয়রা জানায়, ২০১৮ সালে শামীম সিঙ্গাপুর যান। সেখানে টিকটকের মাধ্যমে পরিচয় হয় ইন্দোনেশিয়ার তরুণী ইফহার সঙ্গে। মা-বাবা ইন্দোনেশিয়ায় থাকলেও ইফহা সিঙ্গাপুরে অনলাইনে কসমেটিকসের ব্যবসা করেন। দুই বছর প্রেমের পর ইউটিউবে বাংলাদেশে বিয়ের ধরন পছন্দ হওয়ায় তিনি শামীমের বাড়িতে এসে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।

৩০ জানুয়ারি শামীম মাতবর দেশে আসেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি আসেন ইফহা। বৃহস্পতিবার গায়েহলুদ এবং শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) শামীমের বাড়িতে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

বিদেশি বউ দেখতে বহু মানুষ ভিড় করছে শামীমের বাড়িতে। তার আত্মীয় সালমা আক্তার বলেন, আমরা ফোনে ইফহার সঙ্গে বিভিন্ন সময় কথা বলেছি। মেয়ে খুবই ভালো। তার ব্যবহার আমাদের সবাইকে মুগ্ধ করেছে।

শামীম মাতবরের বাবা লাল মিয়া মাতবর বলেন, বিদেশি মেয়েকে আমার ছেলে পছন্দ করেছে। মেয়েও ছেলেকে পছন্দ করে। দুজনের পছন্দই আমার পছন্দ। সবাই মিলে আনন্দ-উৎসবের মধ্য দিয়ে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে।

প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলে ইফহা বাংলাদেশের মেয়েদের মতো পোশাক পরতে শুরু করেন বলে জানান শামীম। তিনি বলেন, আমরা দুজন দুজনকে ভালোবেসে বিয়ে করতে পেরেছি। সবাই আমাদের মেনে নিয়েছে। এটাই আনন্দের।

ইফহা বলেন, আমি খুবই খুশি শামীমকে পেয়ে। ও খুবই ভালো মনের মানুষ। শামীমের মা-বাবাও অনেক ভালো মনের মানুষ। আমরা খুব তাড়াতাড়ি সিঙ্গাপুরে চলে যাব। সেখান থেকে ইন্দোনেশিয়ায় বেড়াতে যাব মা–বাবার কাছে।

 

একুশে সংবাদ/সা.আ

Link copied!