AB Bank
  • ঢাকা
  • রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

শিক্ষার্থী মৃত্যুর তদন্ত ও দুর্নীতির শ্বেতপত্রের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ



শিক্ষার্থী মৃত্যুর তদন্ত ও দুর্নীতির শ্বেতপত্রের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর রহস্যজনক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার এবং বিগত ১৬ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি করেছে শিক্ষার্থীরা। 

 শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে আল-কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের আহ্বানে ক্যাম্পাসের বটতলা থেকে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন চত্বরে এসে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে সাজিদের মৃত্যুর তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশের আশ্বাস দিলে মাঠ ছাড়েন তারা। বিক্ষোভে বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

অবস্থান কর্মসূচীতে শিক্ষার্থীরা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনকে দ্রুত সাজিদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত করে দ্রুত রিপোর্ট দিতে হবে। আর এটি হত্যাকাণ্ড হলে অবশ্যই এর দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময় ছাত্র সংগঠনগুলো ক্যাম্পাস সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি দিলেও প্রশাসন তাতে কোনো সাড়া দেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি শিক্ষার্থীদের কাতারে আসতে না পারে তাহলে তারা দায়িত্ব ছেড়ে দিক।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবির সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, সাজিদের রহস্যজনক মৃত্যুর ৯ দিন পেরোলেও প্রশাসন কোনো রিপোর্ট দিতে পারেনি। জুলাইয়ের পরেও আপনারা যদি শিক্ষার্থীদের আকাক্সক্ষা বুঝতে ব্যর্থ হন তাহলে শিক্ষার্থীরাই আপনাদের চলে যেতে বাধ্য করবে। তাছাড়া দ্রুত তদন্তের অগ্রগতি এবং দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ করে শিক্ষার্থীদের আস্থায় আসুন, অন্যথায় পালানোর পথ পাবেন না।

আল-কুরআন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নাছির উদ্দিন মিঝি বলেন, একদল ষড়যন্ত্রকারী সাজিদের লাশ নিয়ে বিভিন্নভাবে পাঁয়তারা করে যাচ্ছে। আমাদের বিভাগের নেতৃত্বে প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করে হলেও প্রকৃত ঘটনা উন্মোচন করাবো। প্রশাসনকে এবিষয়ে কোনো ধরনের শৈথিল্য দেখালে পরিণতি ভয়াবহ হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রুটিন উপাচার্য (উপ-উপাচার্য) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, তদন্ত কমিটিকে ১০ কার্যদিবস সময় দিলেও ছুটির দিন বাদে তারা ৫ কার্যদিবস সময় পেয়েছে। ভিসেরা রিপোর্ট হাতে পেলে মঙ্গলবারের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দিতে পারবো।


একুশে সংবাদ/এ.জে

Link copied!