আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকা লিটন কুমার দাস ৬৬ বলে ৬০ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ইনিংসটি ৭টি চার এবং ১টি ছক্কায় সজ্জিত ছিল। হামপ্রেইসের টসড আপ ডেলিভারিতে বড় শট খেলতে গিয়ে লং অনে হ্যারি টেক্টরের দারুণ ক্যাচে ধরা পড়েন তিনি।
টেক্টরের নেওয়া ক্যাচটি ছিল প্রায় ‘নো ম্যানস ল্যান্ডে’, তবুও দৌড়ে গিয়ে লাফিয়ে ক্যাচটি নেন আইরিশ ফিল্ডার।
লিটনের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে ভেঙে যায় ১০৭ বলে গড়া ৯৮ রানের জুটি। তার আউটে বাংলাদেশ হারায় পঞ্চম উইকেট, দলীয় সংগ্রহ তখন ৫২৩ রান।
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১২৪ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫২৪ রান। শান্ত ৮৮* এবং মিরাজ ৪* রান করে অপরাজিত থাকেন। এতে টাইগারদের লিড দাঁড়িয়েছে ২৩৮ রানে।
তৃতীয় দিনে (১৩ নভেম্বর) মাঠে নেমেছিলেন দ্বিতীয় দিনে অপরাজিত থাকা মাহমুদুল হাসান জয় (১৬৯*) ও মুমিনুল হক (৮০*)। মাত্র ২ রান যোগ করতেই সাজঘরে ফেরেন জয়। ২৮৬ বলে ১৭১ রানের ইনিংসটি তার। ৯ বলের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন মুমিনুল, ১৩২ বলে ৮২ রান করেন তিনি।
এরপর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। মুশফিক বড় ইনিংস গড়তে পারেননি; ৫২ বলে ২৩ রানে আউট হন। অপর প্রান্তে শান্ত অপরাজিত থাকেন এবং ফিফটি পূর্ণ করেন। তাকে সঙ্গ দেন লিটন কুমার দাস। দুজনের ব্যাটে ভর করে টাইগাররা লাঞ্চে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৬০ রানে পৌঁছে।
একুশে সংবাদ//এ.জে



একুশে সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

