AB Bank
ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী
আওয়ামী লীগ নেতা

বড় মনিরকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি


Ekushey Sangbad
একুশে সংবাদ ডেস্ক
১০:২২ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
বড় মনিরকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি

ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বড় মনিরকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাকে চূড়ান্ত অব্যাহতির জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

গোলাম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে ঢাকার তুরাগ থানায় ২৯ মার্চ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেন এক নারী। এজন্য দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানা যায়।

ঈদের আগে ওই সুপারিশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছে পাঠানো হলেও বিষয়টি জানা যায় সোমবার (১৫ এপ্রিল)।

টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক এম এ রৌফের সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, বড় মনিরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হওয়ার পর ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তার এই অনৈতিক কর্মকাণ্ডে দলীয় ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ কারণে টাঙ্গাইলের সাধারণ জনগণ দলের প্রতি বিরূপ ধারণা পোষণ করছে।

এ অবস্থায় টাঙ্গাইল জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের পরামর্শ ও নির্দেশক্রমে দলের বৃহত্তর স্বার্থে এবং সুনাম ও ভাবমূর্তি বজায় রাখার নিমিত্তে গোলাম কিবরিয়া বড় মনিরকে টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হলো। চূড়ান্ত অব্যাহতির জন্য আপনার (সাধারণ সম্পাদক) কাছে সুপারিশ করা হলো।

টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ রৌফ বলেন, ঈদের আগে দলের সাধারণ সম্পাদকের কাছে বড় মনিরকে চূড়ান্ত অব্যাহতি দেয়ার জন্য সুপারিশ করে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে সাধারণ সম্পাদকের কোনো সিদ্ধান্ত এখনো পাওয়া যায়নি।

এর আগে গত বছর এপ্রিলে বড় মনিরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন এক নারী। ওই মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, ধর্ষণের ফলে গর্ভবতী। পরে ওই নারী একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেন। আদালতের নির্দেশে ওই সন্তানের ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়। এতে বলা হয়, ওই সন্তানের জৈবিক পিতা গোলাম কিবরিয়া বড় মনি নন।

এর কয়েক মাস পর ওই নারী আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে ওই নারীর বড় বোন তার ভাই জনি মির্জা ও সৌরভ পাল নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

এরপরই বড় মনির বিরুদ্ধে তুরাগ থানায় ২৯ মার্চ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেন আরেক ছাত্রী। তিনি অভিযোগে বলেন, তাকে প্রিয়াংকা সিটিতে বড় মনির ফ্ল্যাটে ডেকে নিয়ে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণ করা হয়।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ
 

Link copied!