গোপালগঞ্জ-১ (মুকসুদপুর–কাশিয়ানী) আসন রাজনৈতিকভাবে ঐতিহ্যবাহী ও সংগ্রামী একটি অঞ্চল। এখানে বিএনপির রাজনীতি বরাবরই ত্যাগ, আদর্শ ও নীতির প্রতীকে পরিণত হয়েছে। নানা দমন-পীড়ন, মামলা-হামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়েও এই অঞ্চলের নেতাকর্মীরা তাঁদের অবস্থান থেকে কখনোই সরে আসেননি।
এই ত্যাগ ও সংগ্রামের ধারায় সবচেয়ে আলোচিত ও অনুপ্রেরণাদায়ী নাম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম।
সেলিমুজ্জামান সেলিম কেবল কেন্দ্রীয় রাজনীতির একজন দায়িত্বশীল নেতা নন, তিনি গোপালগঞ্জের তৃণমূল রাজনীতির প্রাণভোমরা। প্রতিকূল সময়েও তিনি রাজপথে ছিলেন, দলের কর্মীদের পাশে থেকেছেন এবং বিএনপির পতাকা উঁচু রেখেছেন।
তাঁর রাজনীতি ক্ষমতা বা পদ-পদবির জন্য নয়; বরং আদর্শ, নীতি ও জনগণের মুক্তির রাজনীতিকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করানোর প্রয়াস।
স্থানীয় রাজনীতিতে অনেকেই যখন সুযোগসন্ধানী পথে দলবদল করেছেন, তখন সেলিমুজ্জামান সেলিম থেকেছেন অবিচল। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপির তৃণমূল সংগঠন আবারও নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে। কর্মীরা বিশ্বাস করেন- ত্যাগ, আদর্শ ও নৈতিকতার প্রতীক এই নেতাই আগামী দিনের পরিবর্তনের বার্তাবাহক।
বিএনপির তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি এক জীবন্ত প্রেরণা। তাঁর নেতৃত্ব, আচরণ ও সততা আজ অনেক তরুণ নেতাকর্মীর পথচলার দিশা।
ত্যাগ, আদর্শ আর জনগণের পাশে থাকা- এই তিন সূত্রেই গড়া সেলিমুজ্জামান সেলিমের জীবনবোধ।
তাঁর মতো নেতাই আজকের রাজনীতিতে প্রকৃত পরিবর্তনের প্রতীক।
একুশে সংবাদ/এ.জে



একুশে সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

