ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম মুকসুদপুর কাশিয়ানীর বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে গণসংযোগ করছেন।
এ এলাকার বিএনপির একমাত্র অভিভাবক হিসেবে কর্মীদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথ দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির এ নেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম।
আগামী সংসদ নির্বাচনের রোড ম্যাপ ঘোষণা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে লন্ডনে সাক্ষাতের পর তিনি জানান, আগামী বছর ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা রয়েছে।
সে লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ এলাকায় নির্বাচনি প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।
মুকসুদপুর উপজেলায় সেলিমুজ্জামান সেলিমের রয়েছে বিশাল কর্মীবাহিনী। এ অঞ্চলের ভোটারদের কাছে সেলিমুজ্জামান সেলিম এখন পরিচিত মুখ। অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মাঠে থাকলেও ভোটের মাঠ গরম করে রেখেছেন বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা।
২০০৮ সালে বিএনপি থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ভোটের লড়াইয়ে সুবিধা করতে না পারলেও এবার তাকে বয়স ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতায় আগের তুলনায় অনেক পরিপক্ক বলে মনে করছেন ভোটারেরা, তাছাড়া যুবসমাজের উপর রয়েছে তার বিশেষ আধিপত্য।
মুকসুদপুর কাশিয়ানীতে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, তার বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। অবশ্য তার এ প্রচারণা নতুন নয় তিনি বিগত ১৭ বছর স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট সরকার পতন আন্দোলনে সরব ছিলেন। আন্দোলন সংগ্রামে সামনের থেকে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া এবং যুবসমাজকে উদ্বুদ্ধ করায় সেলিমুজ্জামান সেলিমের জুড়ি মেলা ভার। শুধু গোপালগঞ্জ নয় বৃহত্তর ফরিদপুরের সাংগঠনিক কাজের দায়িত্ব পাওয়ার পর ফরিদপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে কেন্দ্র ঘোষিত প্রতিটি কর্মসূচি সফলভাবে পালন করেছেন।
ভোটাররা তাদের ভোট এবার সৎ পরিশ্রমী স্বচ্ছ রাজনিতীবিদ হিসেবে সেলিমুজ্জামান সেলিমকেই দিবেন। ধানের শীষ প্রতীকে জয়ী হয়ে সেলিমুজ্জামান সেলিম সংসদে মুকসুদপুর কাশিয়ানীর মেহনতী মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবেন, এমন প্রত্যাশা গণমানুষের।
একুশে সংবাদ/গো.প্র/এ.জে