যশোরে ডিবি পুলিশের অভিযানে চিহ্নিত হেরোইন ব্যবসায়ী ও ৩৩ মামলার আসামি কাজী তারেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরক, হত্যা ও অস্ত্র মামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগ। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকলেও শেষ পর্যন্ত যশোরে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আটককৃত তারেক যশোর সদর উপজেলার শংকরপুর পশু হাসপাতালের পেছনের মৃত পিয়ারু কাজীর ছেলে।
পুলিশ জানায়, তারেকের বিরুদ্ধে রয়েছে ১৯টি মাদক মামলা, ৬টি চোরাচালান, ২টি বিস্ফোরক, ১টি হত্যা, ১টি অস্ত্র এবং ৪টি অন্যান্য মামলা—মোট ৩৩টি মামলা। এছাড়া তিনি ১৫টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি।
বুধবার (৭ মে) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই-আলম সিদ্দিকী বলেন, “তারেক দীর্ঘদিন ধরে ছদ্মবেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে ছিল। তাকে ধরতে পুলিশ দেড় মাস ধরে অভিযান চালিয়েছে। সর্বশেষ বেলা সাড়ে ১১টায় যশোর এমএম কলেজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।”
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারিতে নিজের ভাইপো রাকিবকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগেও তারেকের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
একুশে সংবাদ/য.প্র/এ.জে
আপনার মতামত লিখুন :