ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নের বিলসরাইল গ্রামের এস. এম. ওয়াহিদুজ্জামান মিন্টু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষি ও সমবায় উপকমিটির সদস্য হয়েছেন। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কৃষিবিদ ড. মির্জা আব্দুল জলিলকে সভাপতি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদুন্নাহার লাইলীকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
জানা যায়, বাবা আলহাজ্ব শেখ মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ বোয়ালমারী থানা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি ছিলেন। ওয়াহিদুজ্জামান মিন্টু শিক্ষা জীবনে ছাত্রাবস্থা থেকেই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তেজগাঁও কলেজে অধ্যায়নরত অবস্থায় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন।
সাবেক এই ছাত্র নেতা ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী সিরাজুল ইসলামের নির্বাচনী প্রচারণায় সম্মুখ সারিতে ছিলেন। নির্বাচন পরবর্তী বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে অগণিত মিথ্যা মামলার শিকার হয়ে তিন বছর এলাকা থেকে জনবিচ্ছিন্ন ছিলেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা-১, বঙ্গবন্ধু পরিষদ এর সভাপতি ডাঃ এস এ মালেকের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু পরিষদের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন এবং কলাবাগান থানা বঙ্গবন্ধু পরিষদের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এরপর বঙ্গবন্ধু পরিষদ কলাবাগান থানা কমিটির পর পর দু`বার সভাপতি নির্বাচিত হন।
২০১৯ সালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কলাবাগান থানার অন্তর্গত ১৭ নং ওয়ার্ড এর কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ছিলেন, দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কাউন্সিলর প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। ২০২২ সালে ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের ১ম যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। বর্তমানে ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের ১ম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং কলাবাগান থানা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সহিত পালন করে আসছেন।
রাজনীতির পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রথম শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মার্কেট ইষ্টার্ণ প্লাজায় সুনামের সহিত দীর্ঘ ২৩ বছর যাবত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা এবং তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :