AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

খালেদা জিয়াকে রক্ত দেওয়ায় অবস্থা স্বাভাবিক


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
১২:১০ এএম, ২৪ নভেম্বর, ২০২১
খালেদা জিয়াকে রক্ত দেওয়ায় অবস্থা স্বাভাবিক

ছবি: ফাইল

হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তবে চিকিৎসকরা রক্ত দেওয়ার পর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে তার শরীর। কিছুক্ষণ আগে তিনি হেঁটেই ওয়াশরুম ব্যবহার করেছেন।

মঙ্গলবার রাত ১১. ১২ মিনিটে খালেদা জিয়াকে দেখে এসে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ তথ্য জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এর আগে, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। এ পরিস্থিতিতে নানা ধরনের কথা ছড়িয়ে পড়ে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকজন নেতাও বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে তার প্রকৃত অবস্থা জানতে চলে আসেন। তবে নিয়মিত পরিদর্শনে এদিন রাত ১০টার দিকে হাসপাতালে আসেন বিএনপি মহাসচিব। 

রাতে গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি জানিয়েছিলেন, বেগম জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে নেওয়ার বিকল্প নেই। 

রাতে সরেজমিনে হাসপাতালে এসে বিএনপির কয়েকজন নেতাকে দেখা গেছে। তাদেরও উদ্বিগ্ন দেখা যায়। পরে রাত ১১. ১১ মিনিটে বিএনপি মহাসচিব এ প্রতিবেদককে বলেন, আমি প্রায় এক ঘণ্টা ছিলাম ম্যাডামের সিসিইউতে। সেখানে ডা. এফএম সিদ্দিকীসহ অন্য চিকিৎসকরা আছেন। বিকেলের দিকে ম্যাডামের হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ায় শরীরের অবস্থা ফ্লাকচুয়েট হয়েছিল। পরে উনাকে রক্ত দেওয়া হয়। এখন আগের অবস্থায় আছেন তিনি। 

হাসপাতালে কেবিন ব্লকে বসে কথা হয় বিএনপির ঢাকা মহানগর (উত্তর) আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ম্যাডামের অবস্থা ভালো নয়। তার উন্নত চিকিৎসা দরকার। দলের মহাসচিব রাতেই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ম্যাডামের এখন বিদেশে নেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। দেশের চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাঁচানো সম্ভব নয়। পরে রাত সোয়া ১১টার দিকে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে হাসপাতাল ত্যাগ করেন।

 

একুশে সংবাদ/আল-আমিন

Link copied!