AB Bank
  • ঢাকা
  • বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, ৩৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক


Ekushey Sangbad
মো. রবিউল ইসলাম খান, লক্ষ্মীপুর
১০:৫৪ এএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, ৩৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার প্রকৌশলীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছে। এ অভিযোগের ভিত্তিতে পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জুলফিকার হোসেনসহ ৩৯ জনের সম্পদের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক।

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুদকের চাঁদপুর জেলা কার্যালয় থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সেখানে জানানো হয়, রেকর্ড ও তথ্য সরবরাহের (দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ধারা ১৯ এবং দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা, ২০০৭ এর বিধি ২০ অনুযায়ী) অংশ হিসেবে ১৪ অক্টোবর চাঁদপুর জেলা কার্যালয় থেকে লক্ষ্মীপুর পৌর প্রশাসক বরাবর অভিযোগ সংক্রান্ত অনুসন্ধানের বিষয়ে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।

অভিযুক্তদের মধ্যে কর নির্ধারক আব্দুর রহমান, উপসহকারী প্রকৌশলী শামছুল আলম, মোহাম্মদ ইসহাক, নকশাকারক এ.বি.এম. আশরাফ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের স্বজনসহ ৩৯ জন রয়েছেন।

দুদকের চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার তহবিল থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে ৩৯ ব্যক্তির নামে কোনো নাল জমি, ভিটাবাড়ি, প্লট, দোকান, ফ্ল্যাটসহ অন্যান্য স্থাবর সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়ের ভিত্তিতে কোনো নামজারি বা খতিয়ান সৃষ্টি হয়ে থাকলে, সেই তথ্যের ছায়ালিপি দুদকের অনুসন্ধানকারীর কাছে জমা দিতে হবে।

অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী জুলফিকার হোসেন বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। কোনো চিঠি পাইনি।”
উপসহকারী প্রকৌশলী শামছুল আলম বলেন, “আয়কর রিটার্নের কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আমরা তা জমা দেব। তদন্তকারী কর্মকর্তাকে আমরা সহযোগিতা করছি।”

লক্ষ্মীপুর পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ ফারাবি বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। দাফতরিকভাবে এখনও কোনো চিঠি আমার কাছে আসেনি।”

চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম বলেন, “সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অফিস আমাকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।”

এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।

 

একুশে সংবাদ/এ.জে

সর্বোচ্চ পঠিত - সারাবাংলা

Link copied!