দেশের স্বার্থে যেকোনো মূল্যে জাতীয়তাবাদী পরিবারকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। যে নেত্রী পালিয়ে যায়, তিনি আর রাজনীতিতে ফিরে আসতে পারেন না। বিনাভোটের নির্বাচন এদেশের মাটিতে আর হবে না। ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন সম্প্রীতির বাংলাদেশ। বিএনপি সবসময় সম্প্রীতির রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে মুকসুদপুর পৌরসভার প্রভাকরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পৌরসভার ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুস ছালাম খান, সাধারণ সম্পাদক তারেকুল ইসলাম রাজু, মুকসুদপুর পৌর বিএনপির সভাপতি আবুল বাশার টুলটু বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মিন্টু, পৌরসভার সাবেক মেয়র সাজ্জাদ করিম মন্টু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান লিপু, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান বাপ্পী এবং পৌর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক কাউন্সিলর মোয়াজ্জেম হোসেন মিন্টু।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মুকসুদপুর পৌর বিএনপির ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. টুকু মোল্যা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শামছুল আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল কাইয়ুম মুন্সী এবং পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোরাদ মল্লিক।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সমাজসেবী সোহরাব হোসেন, সাবেক কাউন্সিলর নেয়ামত আলী খান, সাবেক কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম আমির, সমাজসেবী হাজী সুলতান মুন্সী, প্রধান শিক্ষক মো. রাকিবুল হাসান, মুকসুদপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক সাহিদ আহম্মেদ টুটুল মল্লিক, সমাজসেবী মো. জামাল মুন্সী, পৌর ছাত্রদলের সভাপতি মো. আশিক মুন্সী, সরকারি মুকসুদপুর কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি মেহেদী মুন্সী, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাকিবুর রহমান দীপুসহ অনেকে।
এসময় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভা শেষে পীরে কামেল হযরত লেহাজউদ্দীন (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করেন অতিথিরা।
একুশে সংবাদ/গো.প্র/এ.জে