AB Bank
ঢাকা সোমবার, ০৬ মে, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বাঁধভাঙ্গা উল্লাস


Ekushey Sangbad
জেলা প্রতিনিধি,কক্সবাজার
০৮:৩৫ পিএম, ১৩ এপ্রিল, ২০২৪
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বাঁধভাঙ্গা উল্লাস

ঈদের টানা ছুটিতে সৈকত শহর কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা পর্যটকরা মেতেছেন বাঁধ ভাঙা আনন্দ-উল্লাসে। তিল ধারণের ঠাঁই নেই সাগরতীরে। তীব্র গরমে প্রশান্তি খুঁজে পাচ্ছে নোনাজলে।

তবে পর্যটকদের দাবি, সুযোগ বুঝে অনেক হোটেল বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। আর এখন পর্যন্ত বাড়তি ভাড়া আদায় হচ্ছে পর্যটকদের এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে প্রশাসন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ১০টা সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্ট। তখন তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে; নেই বাতাস, নেই কোনো কিছুর ছায়া। তারপরও লাখো মানুষের সমাগম। তিল ধারণের ঠাঁই নেই সাগরতীরে। তীব্র গরমকে উপেক্ষা করে সাগরতীর মেতেছেন ঈদ আনন্দে।

সাগরতীরের শৈবাল থেকে কলাতলী পয়েন্ট; নোনাজলে যেন মানুষের উপচে পড়া ভিড়। তীব্র গরমে সব প্রশান্তি যেন সাগরজলে।

ঈদের টানা ছুটিতে কক্সবাজার ভ্রমণে এসে মেতেছেন নোনাজল, জেড স্কি, বিচ বাইক, টিউব ও ঘোড়ার পিঠে। আর প্রিয় মুহূর্তগুলো বন্দি করছেন ক্যামেরার ফ্রেমে।

ঢাকার উত্তরা থেকে আগত পর্যটক নাবিল বলেন, ‘তীব্র গরমও হার মানাতে পারছে না। কারণ ঈদ আনন্দ করতে এসেছি। খুব ভালোভাবে আনন্দ উদযাপন করছি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। সবাই আনন্দ ভাগাভাগি করে নিচ্ছি।’

আরেক পর্যটক মেঘলা বলেন, ‘ঈদ উদযাপন করতেই এবারই প্রথমবারের মতো কক্সবাজার সৈকতে আসা। ঈদে তো সাধারণত আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় যাওয়া হয়। কিন্তু এবার সমুদ্রে প্রথমবারের মতো ঈদ উদযাপন করছি পরিবারের সঙ্গে খুবই আনন্দ হচ্ছে।’

প্রতিবছর ঈদ মৌসুমকে কেন্দ্র করে বেপরোয়া হয়ে উঠে হোটেল, রেস্তোরাঁ ও যানবাহন চালকরা। পর্যটকদের অভিযোগ, এবার হয়রানির মাত্রা কিছুটা কম হলেও কিছু কিছু হোটেল বাড়তি ভাড়া আদায় করছে।

তবে প্রশাসন বলছে, পর্যটকদের হয়রানি রোধে সব সময় মাঠে রয়েছেন তারা। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (পর্যটন সেল) মো. মাসুদ রানা বলেন, ‘ঈদ পরবর্তী ১০ দিনের যে ছুটি এ ছুটিতে ভ্রাম্যমাণ টিম মাঠে রয়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশও কাজ করছে। প্রতিটি হোটেলেই জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ  টিমের নম্বর দেয়া হয়েছে, যাতে পর্যটকদের কোনো অভিযোগ থাকলে তা জানানোর জন্য। কিন্তু এখন পর্যন্ত পর্যটকদের কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পর্যটন সংশ্লিষ্টদের দাবি, ঈদের টানা ছুটির তৃতীয় দিনে কক্সবাজারে ভিড় করেছে ২ লাখের বেশি পর্যটক।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!