AB Bank
ঢাকা শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

আমি দাদার খুব বড় ভক্ত


Ekushey Sangbad
স্পোর্টস ডেস্ক
০৯:৩৬ পিএম, ৪ মে, ২০২৪
আমি দাদার খুব বড় ভক্ত

শুক্রবার ওয়াংখেড়েতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বোলারদের সামনে যখন ল্যাজেগোবরে দশা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ব্যাটারদের, তখন ঢাল হয়ে দাঁড়ান বেঙ্কটেশ আইয়ার। একটা সময়ে ৬.১ ওভারে নাইটরা ৫৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসেছিল। সেখান থেকে হাল ধরেন বেঙ্কি। একা হাতে দলকে ১৫০ রানের গণ্ডি পার করিয়ে দেন। ৫২ বলে ৭০ করেন বেঙ্কি। তার ইনিংসের হাত ধরেই ১৬৯ রানে পৌঁছয় কেকেআর।

বেঙ্কটেশ আইয়ার ছাড়া মণিশ পাণ্ডে ৩১ বলে ৪২ করেছেন। এই দুই তারকাকে বাদ দিলে, কেকেআর-এর বাকিদের হাল তথৈবচ। আংকৃষ রঘুবংশী ১৩ করেছেন। বাকিরা তো এক অঙ্কের ঘরেই গড়াগড়ি খেয়েছেন।বেঙ্কি তাঁর এই ইনিংসের কৃতিত্ব দিয়েছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে। সৌরভের পরমার্শ মেনেই নাকি তিনি ছন্দে ফিরেছেন। আসলে সৌরভ এখন দিল্লি ক্যাপিটালসের সঙ্গে যুক্ত। ২৯ এপ্রিল ইডেন গার্ডেন্সে দিল্লির বিরুদ্ধে ম্যাচ ছিল কেকেআর-এর। সেই ম্যাচের পর সৌরভের থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ পেয়েছিলেন বেঙ্কটেশ। সেটাই তিনি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে কাজে লাগিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

এমআই-এর বিরুদ্ধে ম্যাচের পরে বেঙ্কটেশ আইয়ার বলেছেন যে, তিনি ভারতের অন্যতম সেরা বাঁ-হাতি ব্যাটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর ব্যাটিংয়ের টেকনিক্যাল দিকগুলি নিয়ে কথা বলেছেন। ম্যাচ-পরবর্তী উপস্থাপনা অনুষ্ঠানে বেঙ্কটেশ আইয়ার বলেছেন, ‘আমি দাদার (সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়) খুব বড় ভক্ত। আমার খেলার বিষয়ে এবং টেকনিক্যাল দিক সম্পর্কে ওকে জিজ্ঞেস করতে গিয়েছিলাম। ওঁর সঙ্গে ফলপ্রসূ কথোপকথন হয়েছে। আমি আমার খেলার সময়ে এবং নেটে অনুশীলনের সময়ে সেই পরামর্শগুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি।’

বেঙ্কটেশ আইয়ার আরও বলেছেন যে, পাওয়ারপ্লেতে কেকেআর উইকেট হারিয়ে যাওয়ার পরে বেশ সমস্যা তৈরি হয়েছিল। তখন মাথা ঠাণ্ডা রেখে খেলার প্রয়োজন ছিল। তার দাবি, ‘আমি একজন স্মার্ট ক্রিকেটার হওয়ার চেষ্টা করছি। পিযূষ চাওলা এবং ফাস্ট বোলারদের বিরুদ্ধে রান করা আমার পক্ষে ততটা কঠিন হত না, কিন্তু দলের আমাকে দরকার ছিল এবং শেষ পর্যন্ত টিকে থাকাটা জরুরি ছিল।’

বেঙ্কি যোগ করেছেন, ‘কাজটা কঠিন ছিল। ধরে খেলতে হত, কিন্তু পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এই চ্যালেঞ্জ তো নিতেই হয়। পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। যখন একটু শট খেলতে শুরু করলাম, পরপর দু‍‍`টো উইকেট পড়ে গেল, তখনই বুঝলাম এবার ধরে খেলার সময় এসেছে। রাসেল বা রমনদীপকে পাঠানোর আগে মণিশকে পাঠানোর সিদ্ধান্তটা খুব ভালো ছিল। উইকেটে দু‍‍`রকম পেস ছিল, তাই একটু কঠিন ছিল।’

 

একুশে সংবাদ/এস কে    
 

Link copied!