AB Bank
  • ঢাকা
  • শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের পরীক্ষা শুরু, প্রতি পদে লড়ছেন ৪৫৬ প্রার্থী


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
১০:৩২ এএম, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের পরীক্ষা শুরু, প্রতি পদে লড়ছেন ৪৫৬ প্রার্থী

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল ১০টায় শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে কেবল ঢাকায়। সরকারি কলেজে প্রভাষক নিয়োগের লক্ষ্যে আয়োজিত এ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন তিন লাখেরও বেশি প্রার্থী।

পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, এবারের বিশেষ বিসিএসে মোট আবেদন জমা পড়েছে তিন লাখ ১২ হাজারেরও বেশি। মোট ৬৮৩টি শূন্যপদের বিপরীতে গড়ে প্রতি পদে প্রায় ৪৫৬ জন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে সরকারি সাধারণ কলেজে নিয়োগ দেওয়া হবে ৬৫৩ জন প্রভাষক এবং শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজে ৩০ জন।

বিষয়ভিত্তিক শূন্যপদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পদ রয়েছে বাংলা বিভাগে— ৬১টি। এরপর রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ৫৫টি, ইংরেজিতে ৫০টি, অর্থনীতিতে ৪০টি, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে ৩২টি এবং দর্শন ও রসায়নে ৩০টি করে পদ নির্ধারিত হয়েছে।

দীর্ঘদিন শিক্ষা ক্যাডারে শিক্ষক সংকট থাকায় পিএসসি গত ২১ জুলাই বিশেষ এই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। আবেদন গ্রহণ চলে ২২ জুলাই থেকে ২২ আগস্ট পর্যন্ত। সাধারণ প্রার্থীদের আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয় ২০০ টাকা, আর ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের জন্য ছিল ৫০ টাকা। বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২১ থেকে ৩২ বছর।

পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে রাজধানীর ১৮৪টি কেন্দ্রে। পরীক্ষার্থীদের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষায় থাকবে ২০০টি এমসিকিউ প্রশ্ন, প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর এবং ভুল উত্তরের ক্ষেত্রে ০.৫০ নম্বর কাটা হবে।

উত্তরপত্রে নির্ধারিত ঘরে কালো বলপেন দিয়ে রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখে বৃত্ত পূরণ করতে হবে। প্রশ্নপত্রে আগেই সেট নম্বর ছাপা থাকবে। কোনো পরীক্ষার্থী দুপুর ১২টার আগে কক্ষ ত্যাগ করতে পারবেন না।

কেন্দ্রে বই, ঘড়ি, মোবাইল ফোন, ক্যালকুলেটর, ব্যাংক কার্ড, গহনা বা ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। প্রবেশমুখে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতিতে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। পরীক্ষার্থীদের মোবাইলে নিষিদ্ধ সামগ্রী না আনার বিষয়ে এসএমএসের মাধ্যমেও সতর্ক করা হয়েছে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, পরীক্ষার সময় কানে কোনো ধরনের আবরণ রাখা যাবে না। শ্রবণযন্ত্র (হিয়ারিং এইড) ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শপত্র এবং কমিশনের অনুমোদন লাগবে। কেউ নকল বা প্রযুক্তিগত উপায়ে অসদুপায় অবলম্বন করলে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন আইন, ২০২৩ এবং বিসিএস পরীক্ষা বিধিমালা, ২০১৪ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

একুশে সংবাদ/এ.জে

Link copied!