আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে মুকসুদপুর কলেজকে গড়ে তুলব। শিক্ষার মান উন্নয়ন ও নকলমুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলাই আমার প্রধান লক্ষ্য। আমি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী এবং সরকারি কর্মকর্তা, সরকার যেভাবে চালাবেন আমি সেই নির্দেশনা মোতাবেকই চলব। সরকারের পরিপত্রের বাইরে আমি কিছুই করব না।
তিনি আরও বলেন, আমি কলেজের ছাত্রছাত্রীদের সেবা ও শিক্ষাদানের জন্যই এসেছি। আমাকে সবাই কলেজের পরিবেশ রক্ষায় সহোযোগিতা করবেন এই প্রত্যাশা করছি। কলেজের উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমি সবার সর্বক্ষণিক সহোযোগিতা কামনা করছি। সরকারি কলেজে সরকারি নির্ধারিত ফি নিতে হবে। ফি বেশি নেওয়া বা অনৈতিক কোনো কাজ আমার এখানে চলবে না। আমি শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীদের বলে দিয়েছি কেউ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করবেন না এবং দিবেন না।
আপনাদের সহযোগিতা এবং আমার সৎ উদ্দেশ্য দিয়ে এই কলেজকে একটি মডেল হিসেবে তৈরি করতে চাই।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় সরকারি মুকসুদপুর কলেজের সদ্য যোগদানকৃত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. লুৎফর রহমান এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সরকারি মুকসুদপুর কলেজের প্রভাষক ড. কবির উদ্দিন আহাম্মেদ, প্রভাষক মাহবুব হাসান বাবর, মুকসুদপুর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক মধুমতিকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, মুকসুদপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও বাংলা টিভি প্রতিনিধি তারিকুল ইসলাম, মুকসুদপুর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি ও দৈনিক দিনকাল প্রতিনিধি মশিউর রহমান মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক জনকণ্ঠ প্রতিনিধি শরিফুল রোমান, মুকসুদপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক নাহিদ পারভেজ জনি, সাংগঠনিক সম্পাদক হুসাইন আহমেদ কবির, দপ্তর সম্পাদক বাদশাহ মিয়া, সহদপ্তর সম্পাদক আরটি হাসান, সাংবাদিক আশিক মুন্সি, টিপু সুলতান, মাহমুদ খাঁন রাজু, মো. নাসির উদ্দীন, সাকিবুর রহমান দীপুসহ অনেকে।
প্রসঙ্গত; গত ৬ মে প্রফেসর মো. লুৎফর রহমান অধ্যক্ষ হিসেবে সরকারি মুকসুদপুর কলেজে যোগদান করেন। এর আগে তিনি কিশোরগঞ্জ সরকারি গুরু দয়াল কলেজ, ফরিদপুর সরকারি সারদা সুন্দরী কলেজ সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ এবং সর্বশেষ তিনি ডাসার সরকারি মহাবিদ্যালয়ে মাদারীপুর এ অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
একুশে সংবাদ/মু.প্র/এ.জে