পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের ভাজনা কদমতলা নুরিয়া সিনিয়র আলিম মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী পদে টাকার বিনিময় গোপনে নিয়োগের চেষ্টা করছে মাদ্রাসারই অধ্যক্ষ এ,কে এম, রুহুল আমিন ও গোলাম মোস্তফা শিকদার।
এ ঘটনায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ আবু নাইম বরাবরে নিয়োগ পরীক্ষা স্থাগিত চেয়ে টিপু সুলতান নামের এক চাকুরী প্রতাশী অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সুত্রে জানাজায়, যে সকল পত্রিকা এলাকায় না আসে তাতে গোপনে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সভাপতি। যাকে নিয়োগ দেওয়া হবে তার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে নিজেদের মনোনিত প্রার্থীদের আবেদন গ্রহন করেন। নিয়োগের কাজ গোপনীয় ভাবে করায় তাদের নির্ধারিত প্রার্থীর বাইরে কোন চাকুরী প্রতাশী আবেদন করতে পারেনি। এছাড়া অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আরবি প্রভাষক নিয়োগে অনিয়ম করায় আদালতে মামলা চলমান রয়েছে ।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ বলেন, প্রতিষ্ঠান চালাতে হলে এ রকম অভিযোগ থাকে।
মাদ্রাসার সভাপতি গোলাম মোস্তফা শিকদারের মুঠোফোনে একাধিক বার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয় জানতে চাইলে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক ডাঃ মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ বিষয়ে লিখিত কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
একুশে সংবাদ/র/ব
আপনার মতামত লিখুন :