মুক্তির দিনটি আজ, বিজয়ের ৫২ বছর পূর্তি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে স্বাধীন হয় লাল-সবুজের দেশ, আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। সুজলা, সুফলা, শস্য শ্যামলা এই দেশ।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। শ্রদ্ধা জানানোর পর সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। পরে আওয়ামীলীগ সভাপতি হিসেবে দলের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আবারও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা।
এরপর একে একে শ্রদ্ধা জানান যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্র লীগ, কৃষক লীগ, মৎস জীবি লীগ, সৈনিক লীগ, বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ সহ সহযোগী সংগঠন।
শ্রদ্ধা নিবেদন কালে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সভাপতি এড. আসাদুজ্জামান দূর্জয়, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ খাজা হোসেন, সহ-সভাপতি আলমগীর খন্দকার, বছির আহম্মেদ বাদল, শাহ আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ তারেক আইয়ূব, দপ্তর উপ-কমিটির আহবায়ক জাহিদ হাসান সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সভাপতি এড. আসাদুজ্জামান দূর্জয় একান্ত সাক্ষাতকেরে একুশে সংবাদকে বলেন, এই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। এই উন্নয়নের ধারা বাধাগ্রস্ত করতে চাইলে তা শক্ত হাতে সবার প্রতিরোধ করতে হবে। এই স্বাধীনতাই হচ্ছে স্বাধীনতা, আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হচ্ছে। এই স্বাধীনতাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের উচ্ছ্বাস।
দূর্জয় বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ আমরা উন্নত দেশের দিকে ধাবিত হতে যাচ্ছি। কোন ভাবেই অপশক্তির কাছে নত হওয়া যাবে না। এই অপশক্তিকে রুখতে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ বদ্ধপরিকর। সংগঠনের সকলেই দেশ পাহাড়ায়, প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী রাখতে কাজ করছে। আল্লাহর কাছে সবসময় প্রার্থনা করি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা দান করুক। বাংলার মানুষের কাছে বেঁচে থাকবে আমরন।
একুশে সংবাদ/রাফি/বাবু/বিএইচ