খোঁজখবর, ওয়েডেস্ক :মেয়েদের দেহে শুধুমাত্র যোনি, স্তন আর নিতম্বই তাদের একমাত্র যৌনস্পর্শকাতর অঙ্গ নয়। বলতে গেলে প্রায় পুরো দেহটিই স্পর্শকাতর। তার মাঝেও কিছু কিছু স্থান রয়েছে যেগুলোতে আদর পেলে তারা চূড়ান্ত উত্তেজনার দিকে তড়িত্গতিতে অগ্রসর হয়। তবে ছেলেদের দেহেরও শুধুমাত্র লিঙ্গই একমাত্র যৌন অঙ্গ নয়। মোটকথা আমাদের সঙ্গী-সঙ্গিনীকে পরিপূর্ন যৌনসুখ দিতে হলে তাদের যৌনস্পর্শকাতর অঙ্গগুলো সম্পর্কে আমাদের স্পষ্ট ধারনা থাকা দরকার। অনেকে বলতে পারেন কি দরকার? নিজে মজা পেলেই হল। এ প্রয়াস ভালোবাসার অনুভুতিবিহীন যৌন লালসাময় সেক্সের জন্য নয়। যে তার সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে ভালবাসে সে অবশ্যই চাবে তাকে আনন্দ দিতে এবং এতে সে নিজেও আনন্দ লাভ করে। মূলত ছেলে ও মেয়ের যৌনকাতর অঙ্গগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই মিল রয়েছে এবং তাদের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ছেলে বা মেয়ে ভেদে প্রায় একই হলেও কয়েকটি ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন।
এখানে এ সংক্রান্ত কিছু টিপস দেয়া হলো :-
১. মিলনের সময় নারীদের মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি স্থানে ঘন ঘন চুম্বন করা ও ধীরে ধীরে ঘর্ষণ করা।
২. সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, ধীরে ধীরে নাড়াচাড়া করলে কাম উত্তেজনা জাগে।
৩. নারীর যৌন ইন্দ্রয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দন করা উচিত।
‘‘আমাদের নিয়মিত আপডেট পেতে ‘পাঠক ফোরাম’-এ যুক্ত হোন। ‘পাঠক ফোরামে যুক্ত হতে ক্লিক করুন।’’
৪. বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন কাম উত্তেজনার সহায়ক।
৫. প্রয়োজন হ’লে ধীরে ধীরে আঘাতকরা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।
৬. সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত কারা একান্ত আবশ্যক-অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।
নারীর উত্তেজনার লক্ষণ :-
নারী উত্তেজিত হ’লে তার কি কি লক্ষণ পেতে পারে সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো –
১. নারী উত্তেজিত হ’য়ে পড়লে এবং কামবিহ্বল হলে তার দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণকরে।
২. জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
৩. চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
৪. হাত পা শিথিল হ’য়ে পড়ে।
৫. চোখ বুজে থাকতে চায়।
৬. তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গস্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
৭. পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।
৮. সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।
নারীর তৃপ্তির লক্ষণ :-
নারী যৌন তৃপ্তি লাভ করলে তার মধ্যে যে লক্ষণগুলি প্রকাশ পায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো –
১. তাদের দেহ নুইয়ে পড়ে।
২. সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।
৩. দ্রুত হৃৎস্পন্দন হ’তে থাকে।
৪. আবেশে চোখ বুজে থাকে।
৫. যোনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়।
৬. নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ হতে থাকে।
৭. অনেকে পূর্ণ তৃপ্তির আবেশে অজ্ঞান পর্যাপ্ত হ’তে পারে এমন ঘটনাও জানা যায়।
৮. ধীরে ধীরে গোঁ গোঁ বা প্রাণীর অনুরূপ শব্দ বের হ’তে পারে।
৯. সে পুরুষকে জোর করে বুকে চেপেও ধরে রাখতে পারে।
একুশে সংবাদ/ব
আপনার মতামত লিখুন :