AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

সারাদেশে লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল ১০২৭


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০৯:৫৮ পিএম, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সারাদেশে লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল ১০২৭

সারা দেশে লাইসেন্স ছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ব্ল্যাড ব্যাংকের সংখ্যা এক হাজার ২৭টি। আর লাইসেন্স রয়েছে ১৫ হাজার ২৩৩টি হাসপাতালের।

রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য এসেছে বলে হাইকোর্টকে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

এর আগে রাজধানীর বাড্ডার সাতারকুলে ইউনাইটেড হাসপাতালে খতনা করার পর চিকিৎসাধীন অবস্থা মারা যাওয়া শিশু আয়ানের ঘটনায় করা রিটে হাইকোর্টে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য ১৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী শাহজাহান আকন্দ মাসুম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

এর আগে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দিতে ১৫ জানুয়ারি নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রুলে আয়ানের পরিবারকে কেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়। এ ছাড়া সারাদেশে লাইসেন্স ও অনুমোদনহীন কতগুলো হাসপাতাল রয়েছে, তার তালিকা এক মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে (স্বাস্থ্যসেবা) নির্দেশ প্রদান করা হয়। পরে গত ২৯ জানুয়ারি অধিদপ্তরে উপপরিচালক ডা. পরিমল কুমার পালের সই করা ১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়।

শিশু আয়ানের মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন যুক্ত করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ হাইকোর্টে রিট করেন। গত ৯ জানুয়ারি এ রিট করেন তিনি। রিটে আবেদনকারী হিসেবে যুক্ত হন শিশুটির বাবা শামীম আহমেদ।

রিটের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনার জন্য শিশু আয়ানকে বাড্ডার সাতারকুলের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যান তার অভিভাবক। পরে সকাল ৯টার দিকে শিশুটিকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়। তবে অনুমতি ছাড়াই ‘ফুল অ্যানেসথেসিয়া’ (জেনারেল) দিয়ে চিকিৎসক আয়ানের খতনা করান বলে অভিযোগ করা হয়। পরে জ্ঞান না ফেরায় শিশুটিকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সেখানকার পিআইসিইউতে (শিশু নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র) আয়ানকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। পরে গত ৭ জানুয়ারি মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।


একুশে সংবাদ/আ.জ.প্র/জাহা
 

Link copied!