শীতে কাপছে শেরপুরের সীমান্তবর্তী শ্রীবরদী উপজেলার গারো পাহাড়। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্ত ঘেঁষে অবস্থিত শেরপুরের সীমান্তবর্তী শ্রীবরদী উপজেলার গারো পাহাড়ে শতাধিক মানুষের বসবাস। পাহাড় আর গারোদের বসবাসের কারণে গারো পাহাড় হিসেবে পরিচিত এ উপজেলা।
এ গারো পাহাড়ে গত ২/৩দিন ধরে শৈত্য প্রবাহ বইতে শুরু করেছে। ঘন কুয়াশা হিমেল হাওয়া ও কনকনে শীতে এ গারো পাহাড়ের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই উপজেলা আদিবাসী বসবাস ছাড়া ও বাংঙালি সহ বিভিন্ন ধর্মীয় লোকজন বসবাস করে, সন্ধ্যার পরপরই রাস্তা-ঘাট হয়ে পড়ছে জনশূণ্য।
আদিবাসীসহ ছিন্নমূল ও দরিদ্র পরিবারের লোকজন শীতবস্ত্রের অভাবে শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে। আদিবাসী অধ্যুষিত এ গারো পাহাড়বাসীরা আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। ফুটপাতের পুরাতন শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতেও লক্ষ করা গেছে উপচেপড়া ভীড়।
ঘন কুয়াশার কারনে গত ৩ দিনেও সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। শীতের কারণে শ্রমজীবি মানুষ কাজে বের হতে পারছে না। শীতজনিত কারন ও ঘন কুয়াশায় বোরো বীজতলাসহ রবি শস্যের ক্ষতির আশংকা করছেন কৃষকরা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চারদিকে শুধু ঘণ কোয়াশা আর নেই সূর্য তাপ, হালুয়া হাটি এলাকার, মোঃ জিসান, একুশে সংবাদ.কে বলেন আমরা শীতের জন্য ঠিক মতো বাহিরে বের হতে পারছি না ঠিক মতো স্কুল এ যেতে পারছি আমরা খুব সমস্যা মধ্যে আছি।
একুশে সংবাদ/বিএইচ