AB Bank
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

পিরোজপুরে মসজিদে অজ্ঞান করে তাবলীগের ১৫ মুসল্লির সর্বস্ব লুটপাট


Ekushey Sangbad
জেলা প্রতিনিধি
০২:৫৪ পিএম, ১২ নভেম্বর, ২০২১
পিরোজপুরে মসজিদে অজ্ঞান করে তাবলীগের ১৫ মুসল্লির সর্বস্ব লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার একটি মসজিদে আসা তাবলীগ-জামাতের ১৫ জন মুসল্লিকে অজ্ঞান করে সব নিয়ে গেছেন এক অচেনা লোক। 

আজ শুক্রবার সকালে ১৫ মুসল্লিকে অজ্ঞান অবস্থায় কাউখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় দুইজনকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

অসুস্থ মুসল্লিরা হলেন নীলফামারি জেলার বড়ইবাড়ি গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে মোস্তকিম (১৮), নেত্রকোনা জেলার তেলিগাতি গ্রামের আলী আকবরের ছেলে মিজানুর রহমান (৫০), একই জেলার বড়ইখালি গ্রামের কিতাব আলীর ছেলে হামিদ উদ্দিন (৫৫)। নওগাঁ জেলার বাকরাইন গ্রামের সাবের উদ্দিনের ছেলে ইদুকুল ইসলাম, একই জেলার সাকড়াইল গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে ইয়াসিন আলী (৫২), নওগা জেলার ভান্ডারপুর গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে আব্দুল ছত্তার (৪০), একই জেলার নাবিলা নোনাহারপুর গ্রামের খোদাবক্সের ছেলে মোস্তাকিম (৫৯) একই জেলার রসুলপুর গ্রামের বসির শেখের ছেলে আব্দুস সামাদ (৭১), সুনামগঞ্জ জেলার মোহনপুর গ্রামের আব্দুল শুক্কুরের ছেলে শফিউল্লা (৬২), একই জেলার কালিপুর গ্রামের নওয়াব আলীর ছেলে জাফর আলী (৬০), কক্সবাজার জেলার কক্সবাজার সদরের এনায়েতুল্লার ছেলে সফিউল্লাহ (৭০) একই জেলার রাইটহাট গ্রামের ফেরদৌরে ছেলে আলী আকবর (৫৯), সুনামগঞ্জ জেলার ধরনিয়া গ্রামের মকবুল আলীর ছেলে আব্দুল হান্নান (৬০), নোয়াখালী জেলার কাশীমপুর গ্রামের আরশতিমের ছেলে তাবারক উল্লাহ (৬৩), কক্সবাজার জেলার নয়াপাড়া গ্রামের হাসেমউল্লার ছেলে হারুনুর রশিদ। তাদের মধ্যে আব্দুল হান্নান এবং তাবারকউল্লাহকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, ১৬ সদস্যের টিমটি ৪১দিনের চিল্লার অংশ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার উপজেলার আল সেতারা জামে মসজিদে যান। তাবলীগ জামাতের এক সদস্য জানান, তারা রাতে নামাজ ও যাবতীয় কার্যক্রমে শেষ করে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ভোররাতে ফজরের নামাজের সময় হলে কেউ ঘুম থেকে না উঠায় বিষয়টি স্থানীয়দের জানানো হয়। পরে তারা এসে অজ্ঞান অবস্থায় ১৫ জনকে কাউখালী হাসপাতালে ভর্তি করেন। 

তিনি আরও জানান, সন্ধ্যার পরপরই একটি অচেনা লোক এসে আমাদের বাড়ি-ঘর কোথায় জিজ্ঞাসা করেন এবং রাতের খাবার দ্রুত খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তে বলে চলে যান। মুসল্লিদের কী পরিমাণ টাকা বা মোবাইল চুরি গেছে তা সঠিকভাবে এখন বলা যাচ্ছে না।

এ ব্যাপারে কাউখালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন জানান, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। কোনো দুস্কৃতিকারী চুরির উদ্দেশ্যে না নাশকতার জন্য এমন ঘটনা ঘটিয়েছে, তা দেখা হবে। 

একুশে সংবাদ/আল-আমিন

Link copied!