এখন ইন্টারনেট ঘাঁটলেই আপনি নানা ধরনের তথ্য পেয়ে যাচ্ছেন সহজেই। যে কারণে কোন খাবারটি সত্যিকারের স্বাস্থ্যকর আর কোনটি নয় তা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। আমাদের সুস্থতার অনেকাংশই নির্ভর করে আমাদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকার ওপর। এই ৪ খাবারে উপকারিতা রয়েছে অধিক। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
১. ঘি
প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের রান্নাঘরে ঘি একটি প্রধান উপাদান। ঘি সত্যিই বেশ স্বাস্থ্যকর হতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে, ঘি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং পুষ্টিতে ভরপুর। তবে এর সুবিধা পেতে হলে খেতে হবে পরিমিত।
২. ভাত
আরেকটি খাবার যা আপনার অবশ্যই পরিমিত খেতে হবে তা হলো ভাত। এটা সত্যি যে ভাত প্রয়োজনীয় শক্তি প্রদান করে, কিন্তু খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। ভাত খাওয়ার সময় আপনার থালায় প্রোটিন এবং ফাইবার দিয়ে ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। এটি রক্তে শর্করার মাত্রার আকস্মিক স্পাইক প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
৩. আচার
উপকারিতা এবং অপকারিতা দুই-ই আছে এমন আরেকটি খাবার হলো আচার। আমরা খাবারকে আচারের সঙ্গে জুড়তে পছন্দ করি। এই খাবার প্রোবায়োটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডা। কিন্তু এর টক স্বাদ উপভোগ করতে হলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। কারণ এতে থাকে উচ্চ সোডিয়াম সামগ্রী।
৪. নারিকেল
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য নারিকেলের কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা রয়েছে। এতে ক্যালোরিতে কম। সেইসঙ্গে এই ফল স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং মিডিয়াম-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (MCTs) সমৃদ্ধ। এসব কারণে নারিকেল পুষ্টির পাওয়ার হাউস হয়ে ওঠে। তবে আপনার একথাও মনে রাখা জরুরি যে নারিকেলে ক্যালোরিও বেশি থাকে।
একুশে সংবাদ//ঢা.প//র.ন
আপনার মতামত লিখুন :