বিষপানের ১৪ ঘন্টা চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা গেলেন পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী শামীমা খাতুন( ১১)। সে উপজেলার লক্ষিপুর মাঝের পাড়ার সুমন হোসেনের মেয়ে। ময়না তদন্ত ছেড়ে দেয়া হয়েছে বললেন,থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) সৈয়দ আল- মামুন।
পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, মেয়ে রোদের মধ্যে খেলতে বাইরে যেতে চাই। পিতা মেয়ে শামীমাকে বাইরে যেতে নিশেধ করেন। এতে করে সে পিতার উপর অভিমান করেন। পরে শামীমা স্থানীয় আজিজুল হকের বাড়ির পিছনে গিয়ে বিষপান করেন।
এরপর তাঁর চিৎকারে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। উদ্ধার করে নেন কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক তাকে দেখে চিকিৎসা দিয়ে ভার্তি করান। শনিবার রাত ৩ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। খবর পেয়ে কোটচাঁদপুর থানা পুলিশ মৃত দেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।
শামীমা খাতুন (১১) বছর। সে কোটচাঁদপুর উপজেলার লক্ষিপুর মাঝের পাড়ার সুমন হোসেনেন মেয়ে। সে পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী।
বিষয়টি নিয়ে কোটচাঁদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) সৈয়দ আল- মামুন বলেন, ওই ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। তবে ময়না তদন্ত করা হয়নি।
তিনি বলেন, শামীমা বাচচা মানুষ ছিল। এ কারনে স্যারের সঙ্গে কথা বলে পরিবারের কাছে মৃত দেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :