AB Bank
ঢাকা রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

মার্চে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮১ কোটি ডলার


Ekushey Sangbad
একুশে সংবাদ ডেস্ক
০৪:৪০ পিএম, ৩১ মার্চ, ২০২৪
মার্চে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮১ কোটি ডলার

চলতি মাসের (মার্চ) প্রথম ২৯ দিনে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে  ১৮১ কোটি ৫১ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ (প্রতি এক ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে) প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা (১৯ হাজার ৯৬৬ কোটি)। দৈনিক গড়ে আসছে ৬ কোটি ২৫ লাখ ডলার বা ৬৮৮ কোটি টাকার বেশি।

রোববার (৩১ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি মার্চের ২৯ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৮১ কোটি ৫১ লাখ ডলার এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২২ কোটি ৭৫ লাখ ডলার বা ২ হাজার ৫০২ কোটি ৫০ লাখ টাকা, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৩০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৩৩৩ কোটি টাকার বেশি। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৫৪ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার বা ১৭ হাজার ৪৭ কোটি টাকা এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭৪ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৮১৭ কোটি টাকা।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ২১০ কোটি বা ২.১০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল এবং দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।

অন্যদিকের দেশের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে থাকা ডলার সংকটও কিছুটা কমছে। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলার সংকট কমে আসার পেছনে কয়েকটি উদ্যোগ কাজে এসেছে। এর অন্যতম হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়ির কারণে আমদানি কমে আসা। একইভাবে ডলারের দাম নিয়ে কড়াকড়ি অবস্থান থেকে সরে আসায় রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বেড়ে যাওয়া। পাশাপাশি টাকার সংকট কিছুটা কমে আসার কারণ হলো ডলারের বিপরীতে টাকা অদলবদলের (সোয়াপ) সুবিধা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই দেশে ডলারের সংকট শুরু হয়। দুই দেশের এ যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পায়। এতে আমদানি খরচ হঠাৎ বেড়ে যায়। রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতির মধ্যেই ২০২২ সালের জুনে ৮৩৭ কোটি ডলারের আমদানি দায় শোধ করতে হয় বাংলাদেশকে। এরপর ঋণপত্র (এলসি) খোলায় কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এলসি খোলার বিপরীতে শতভাগ পর্যন্ত নগদ টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়।


একুশে সংবাদ/আ.জ.প্র/জাহা

Link copied!