AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

জমবে রাজনীতি ইফতারে


Ekushey Sangbad
মুহাম্মদ আসাদ
০১:৪৭ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৩
জমবে রাজনীতি ইফতারে

আর মাত্র নয় মাস পরে সংসদ নির্বাচন। এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। রমজানের রোজা আগামীকাল শুক্রবার শুরু হবে। এই রমজান মাসজুড়ে ইফতার পার্টির মাধ্যমে দলীয় রাজনীতি চাঙ্গা করার পাশাপাশি জনদৃষ্টি আকর্ষণের কৌশল নিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। ইতোমধ্যেই তারা নামি-দামি হোটেল, রেস্তোরাঁ ও কমিউনিটি সেন্টার বুকিং দিয়ে ফেলেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তোড়জোড় বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাই এবার জমজমাট হচ্ছে ইফতার রাজনীতি।

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটাই শেষ রমজান। তাই রমজান মাসজুড়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ইফতার পার্টির আয়োজনের তোড়জোড়ও এবার অন্যান্যবারের চেয়ে অনেক বেশি। শুধু কেন্দ্রীয়ভাবে রাজধানীতেই নয়, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এবার গ্রামপর্যায়ে ইফতার পার্টির আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এর মাধ্যমে নিজ নিজ দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের রাজনীতিতে সক্রিয় করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

 

পাশাপাশি গণসংযোগ জোরদার করার ২০২০ ও ২০২১ সালে করোনার কারণে রাজনৈতিক দলগুলো ইফতার পার্টির আয়োজন করেনি। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে থাকায় গত বছরও রাজনৈতিক দলগুলো দেশব্যাপী ইফতার পার্টির আয়োজন করে। তবে এবার ইতোমধ্যে সারাদেশে নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়ে যাওয়ায় রাজনৈতিক দলগুলোর ইফতার পার্টি নতুন মাত্রা পাচ্ছে। তাই ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে রাজনীতিও এখন জমজমাট হচ্ছে। এই ইফতার পার্টির মাধ্যমে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জোরদার করার পাশাপাশি সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

 

সূত্রমতে, এবার রাজনৈতিক দলগুলো নিজ নিজ দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের ইফতার পার্টিতে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি, সমমনা রাজনৈতিক দল, সমমনা বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, মানবাধিকার সংগঠন ও সাংবাদিক সমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের বেশি সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছে। এ ছাড়া বিদেশী কূটনীতিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের প্রাধান্য দিয়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা দলীয় পর্যায়ে ইফতার পার্টি আয়োজনের পাশাপাশি প্রতিদিনই বিভিন্ন সমমনা দল ও সংগঠনের ইফতারে অংশ নিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজ দলের অবস্থান তুলে ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

 

সূত্র জানায়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ চাচ্ছে ইফতার পার্টিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি জোরদার করতে। আর বিএনপি চাচ্ছে নির্বাচনের প্রস্তুতির পাশাপাশি নেতাকর্মীদের সংগঠিত করে ঈদের পর নতুন উদ্যমে সরকারবিরোধী আন্দোলনে মাঠে নামতে। আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জোরদার করতে চায়। আর এই দুই দলই নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে কাছে টানার চেষ্টা করছে।

 

কে কার চেয়ে বেশি দলকে কাছে টানতে পারে, এ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে আরও অনেক আগে থেকেই। তবে এবার ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে সমমনা দলগুলোকে কাছে টানার আরেক প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করছেন।

 

বিভিন্ন সূত্র জানায়, মূলত জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে থাকায় এবার রমজান মাসে ইফতার পার্টিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। প্রতিটি বড় রাজনৈতিক দল কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যায়ের ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা, উপজেলা এবং জেলা ও মহানগর পর্যায়ে ইফতার পার্টি আয়োজন করছে। ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে কুশল বিনিময়সহ দলের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আর এর মাধ্যমে নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক  দলের নেতাকর্মীরা আরও বেশি সক্রিয় হচ্ছে।

 

সংসূত্র জানায়, জাতীয় নির্বাচনের মাত্র নয় মাস সময় থাকায় এবার রাজনেতিক দলগুলোর কেন্দ্রীয় নেতারা রাজধানীতে গুরুত্বপূর্ণ দুই-একটি ইফতার পার্টিতে অংশ নিয়ে চলে যাবেন নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায়। সেখানে গিয়ে তারা প্রতিটি উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড এবং গ্রাম পর্যায়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করবে। আর এর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব জনসংযোগ জোরদার করবে এবং ভোটের আগে প্রস্তুতি এগিয়ে রাখার চেষ্টা করবে।

 

তাই এবার বড় দলগুলোর মধ্যে ইফতার পার্টি আয়োজন নিয়েও প্রতিযোগিতা হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এমপি মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে রমাজান  মাসের শেষ দিন পর্যন্ত ছুটবেন নিজ নিজ এলাকার পাড়া-মহল্লা পর্যন্ত।


খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এবার রমজান মাসে রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিদিন ইফতার পার্টি আয়োজনের পাশাপাশি অসহায় গরিব-দুঃখীদের মধ্যে ইফতারসামগ্রী বিতরণ, খাদ্য সহায়তা প্রদান, জামাকাপড় ও জাকাত বিতরণের মাধ্যমে মানুষের ভালোবাসা আদায়ের চেষ্টা করবেন। যারা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান, তারা ইফতার ও গরিব-দুঃখীদের সহায়তার বিষয়ে বেশি সক্রিয় হবেন। এ ছাড়া তারা নিজ নিজ দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে  দূরত্ব ঘোচানোর চেষ্টা করবেন।


এবার ইফতার পার্টি নিয়ে যেসব রাজনেতিক দল বেশি সক্রিয় তার মধ্যে রয়েছে- আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জাসদ, এলডিপি, বিকল্পধারা, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, কল্যাণ পার্টি, মুসলিম লীগ, লেবার পার্টি ও গণফোরাম। এই দলগুলো ইতোমধ্যেই কেন্দ্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে ইফতার পার্টি আয়োজন করার প্রস্তুতি নিয়েছে। এ ছাড়াও দেশের আরও কিছু রাজনৈতিক দল বিভিন্ন পর্যায়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করবে। বাকি প্রায় সব রাজনৈতিক দলই কেন্দ্রীয়ভাবে অন্তত একটি করে হলেও ইফতার পার্টির আয়োজন করবে ।

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এবার আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ছাড়াও দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল চাচ্ছে ইফতার পার্টিকে কেন্দ্র করে যে মিলনমেলা হয়, তাকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জোরদারের কাজে লাগাতে। কারণ, যে দল নেতিবাচক বিষয়গুলোকে মোকাবিলা করে ইতিবাচক দিকগুলোকে ইফতার রাজনীতির মধ্য দিয়ে এগিয়ে রাখতে পারবে, সেই দল ভোটের লড়াইয়েও এগিয়ে থাকবে। এ জন্যই রাজনৈতিক দলগুলো এবার এত বেশি গুরুত্ব দিয়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে। বিশেষ করে দেশের দুই বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এ বিষয়ে বেশি তৎপর।


এবার বিএনপি রমজানের প্রথম দিনই ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে এতিম ও আলেম-ওলামাদের সঙ্গে ইফতার পার্টির মধ্য দিয়ে ইফতার রাজনীতি শুরু করছে। এর পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, পেশাজীবী ও কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে বেশ ক’টি ইফতার পার্টির আয়োজন করছে দলটি।

 

এ ছাড়া ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি, যুবদল, কৃষক দল, মহিলা দল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশসহ (ড্যাব) দল সমর্থিত বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকেও ইফতারের আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে বিএনপি নেতারা উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়া সারাদেশের বিভাগ, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে বিএনপি।

 

ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও এবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, পেশাজীবী ও কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে বেশ ক’টি ইফতার পার্টি আয়োজন করছে। দলের বিভিন্ন শাখা-উপশাখা এবং যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ ও ছাত্রলীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন আয়োজিত ইফতার পার্টিতে যোগ দেবেন আওয়ামী লীগ নেতারা। এ ছাড়া সারাদেশের বিভাগ, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে আওয়ামী লীগ। দলের নির্বাচিত সংসদ সদস্যরাও নিজ নিজ এলাকায় ইফতার পার্টির আয়োজন করবেন বলে জানা যায়।

 

জাতীয় পার্টিও (এরশাদ) এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইফতার পার্টি বেশি আয়োজন করছে। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, পেশাজীবী ও কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে ইফতার পার্টি। সারাদেশের সর্বস্তরেও তারা ইফতার পার্টির আয়োজন করবে। জাতীয় পার্টি কূটনীতিকদের সম্মানে ২ এপ্রিল রাজধানীর হোটেল রেডিসনে এবং ৬ এপ্রিল রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্মানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে (আইডিইবি) ইফতার পার্টির আয়োজন করবে।

 

বিএনপি এবার নিজেদের দলের ইফতার পার্টির পাশাপাশি সমমনা দলগুলোর ইফতার পার্টিগুলোতে অংশ নিচ্ছে গুরুত্বসহকারে। এর মাধ্যমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি ভোটের প্রস্তুতি জোরদার করতে চায়। বিএনপি এবার বামদলগুলেকে ইফতার পার্টিতে আমন্ত্রণের ক্ষেত্রে জোর দেবে। এ ছাড়া বিএনপি নেতারাও বামদলের ইফতার পার্টিতে যাবে। আওয়ামী লীগও এবার নিজেদের দলের ইফতার পার্টির পাশাপাশি সমমনা দলগুলোর ইফতার পার্টিগুলোতে অংশ নিচ্ছে গুরুত্বসহকারে। এর মাধ্যমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি জোরদার করবে।

 

কূটনীতিকদের সম্মানে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দেওয়া ইফতার পার্টিতে সব সময়ই অধিক সংখ্যক বিদেশি কূটনীতিক অংশ নেয়। এবার আেো বেশি কূটনীতিক হাজির করার চেষ্টা করছে দলটি। বিএনপিও এবার কূটনীতিকদের সম্মানে যে ইফতার পার্টির আয়োজন করছে, তাতে আগের চেয়ে বেশি কূটনীতিক হাজির করার চেষ্টা করছে।   জাতীয় পার্টিসহ সব রাজনৈতিকদ  এবার ইফতার পার্টিতে কূটনীতিকদের উপস্থিতি বৃদ্ধির চেষ্টা করছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা গেছে।

 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলছে। রমজানেও মাঠের কর্মসূচি থাকবে। ওই সময়ে যে ধরনের কর্মসূচি করা যায় সে ধরনের কর্মসূচিই করব।

 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ বলেন, প্রতিবছরই রোজার সময় ইফতারকে কেন্দ্র করে নানান দলীয় কর্মসূচি থাকে। নির্বাচন সন্নিকটে হওয়ায় এই কর্মকাণ্ড আরও বেগবান হবে। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন চলবে। রোজার সময় আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী সবসময় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সঙ্গে ইফতার করেন, এবারও করবেন।

 

একুশে সংবাদ/এসএপি

Link copied!