AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৯ মে, ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল চেয়ে আইনি নোটিশ


Ekushey Sangbad
একুশে সংবাদ ডেস্ক
০১:০৭ পিএম, ২৬ অক্টোবর, ২০২০
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল চেয়ে আইনি নোটিশ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল চেয়ে আইনি নোটিশ দেয়া হয়েছে। নোটিশে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে নারী ও পোষ্য কোটা বাতিল চাওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পুনরায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ চাওয়া হয়েছে।

রোববার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক ও সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনকারী প্রার্থী মো. তারেক রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া রেজিস্ট্রি ডাক যোগে নোটিশটি পাঠান।

সোমবার নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন আইনজীবী নিজে।

নোটিশে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ও জনপ্রশান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালককে (ডিজি) বিবাদী করা হয়েছে।

নোটিশে পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই বিষয়ে ব্যবস্থা না নেয়া হলে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট আবেদন করা হবে বলেও জানিয়েছেন নোটিশকারী আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভুইয়া।

আইনজীবী বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল নিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী সংসদে কোনো কোটাই থাকছে না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী ৬০ শতাংশ আর ২০ শতাংশ পোষ্য কোটার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আর বাকি ২০ শতাংশ সাধারণের জন্য। সে কারণে প্রার্থী হিসেবে মো. তারেক রহমান সংক্ষুব্ধ।

তিনি বলেন, দেখা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ৬০ শতাংশ নারী কথা বলা হয়েছে। পোষ্য কোটা ২০ শতাংশ। আমি মনে করি, সেখানে কোটা সিস্টেমটি রাখা হলে সেটি হবে বৈষম্যমূলক। কারণ যেখানে সাধারণ সকল শিক্ষার্থী মিলে ৮০ শতাংশ হওয়ার কথা সেখানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা না থাকার পরও বঞ্চিত হবেন অন্যান্যরা।

ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. তারেক রহমানের বরাত দিয়ে আইনজীবী আরো বলেন, এই নিয়োগে ৬০ শতাংশ নারী এবং ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা থাকার পর মাত্র ২০ শতাংশ ছেলেদের জন্য থাকছে। এভাবে বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এটা বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে বলে আমি মনে করি। এজন্য আমি আইনের শরণাপন্ন হয়েছি।

একুশে সংবাদ/প.প/এআরএম

Link copied!