AB Bank
ঢাকা সোমবার, ২০ মে, ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

নির্বাচনী প্রচারণায় এগিয়ে মোটরসাইকেল মার্কার আরমান সরকার


Ekushey Sangbad
রেজোয়ানুল হক রিজু, ডিআইইউ
০২:৩০ পিএম, ৯ মে, ২০২৪
নির্বাচনী প্রচারণায় এগিয়ে মোটরসাইকেল মার্কার আরমান সরকার

আগামী  ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলায় মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন উপজেলা পরিষদের  সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মালেক সরকারের পুত্র  আরমান সরকার। যিনি দিনাজপুর জেলা পরিষদের সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাহারোল উপজেলা শাখার  সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কাহারোল উপজেলা শাখার সাবেক আহ্বায়ক।

সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আরমান সরকারের মোটরসাইকেল মার্কার প্রচার প্রচারণার তার নির্বাচনী কর্মীরা দিনরাত এক করে কাজ করছেন। পোস্টার বিতরণ, পোস্টার লাগানো, নির্বাচনী মাইকিং, উঠান বৈঠক,  পথসভা এবং জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাইছেন এই তরুণ উদ্যমী প্রার্থী। দিনরাত এক করে কখনো ছুটে যাচ্ছেন  মসজিদে আবার মন্দিরে। হরিবাসর থেকে শ্মশানঘাট,  ওয়াজ-মাহফিল থেকে জানাযা সব যায় ছুটে যাচ্ছেন। উপজেলায় যেকোন দুর্ঘটনা ঘটলে সর্বপ্রথম গিয়ে হাজির হচ্ছেন। বিশেষত খেটে খাওয়া ও দিনমজুর মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছেন। হাসপাতাল অসুস্থ ব্যক্তিদের দেখতে ছুটে যাচ্ছেন। সামাজিক নানান অনুষ্ঠানে দেখা যাচ্ছে তার সরব উপস্থিতি।

এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষত ফেসবুকে আরমান সরকারের মোটরসাইকেল মার্কার প্রচার প্রচারণা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।  নানান সামাজিক কর্মকান্ড এই ডায়নামিক প্রার্থী তার নিজস্ব ফেসবুক ওয়ালে প্রচার করছেন। উপজেলার নানা স্তরের মানুষ তার কর্মকাণ্ড দেখছেন এবং তাদের নিজস্ব ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করছেন এবং শুভকামনা জানাচ্ছেন।

প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে থাকার কারণ ভোটারদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, মোটরসাইকেল মার্কার আরমান সরকার যোগ্য প্রার্থী। তার বাবা বিগত সময়ে উপজেলার নানান উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করেছিলেন এবং তখন থেকেই তার সহায়ক হিসেবে আরমান সরকার কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সেই সামাজিক নানান উন্নয়ন কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছিলেন। যার ফলে উপজেলায় তার এত জনপ্রিয়তা এবং ভোটাররা নিজ উদ্যোগে তার প্রচারণায় নেমেছেন।  এজন্যই তার  প্রচার প্রচারণা  বেশি।

উল্ল্যেখ্য, নির্বাচনী আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণার পূর্বে তিনি একটি অঙ্গীকার প্রকাশ করেন সেখানে দেখা যায় তিনি কাহারোল উপজেলাকে ডিজিটাল উপজেলা হিসেবে সাজাতে চান।কাহারোল বাজারকে যানজোট মুক্ত করার জন্য দুটি বাইপাস রাস্তা করতে চান।  কাহারোল বাজারে স্থায়ী বাসষ্ট্যান্ড, টেম্পু ষ্ট্যান্ড, অটো ষ্ট্যান্ড ও ভ্যান ষ্ট্যান্ড করতে চান।কাহারোল উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলোর চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে চান।কাহারোল উপজেলার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার মান উন্নয়ন করার লক্ষ্যে অবহেলিত বিল্ডিংগুলো সংস্কার করতে চান।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, শ্মশান ঘাট, কবরস্থান সুন্দরভাবে সংস্কার করতে চান।

বেকার ছেলে-মেয়েদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে চান। কাহারোল উপজেলার যেসব শ্মশান ঘাটে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার দুর থেকে লাশ আনা হয় সেসব শ্মশান ঘাটে লাশ পরিবহনবাহী পিকআপের ব্যবস্থা করতে চান। কাহারোল উপজেলার হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর চিকিৎসারমান উন্নয়নের ব্যবস্থা করতে চান। কাহারোল উপজেলার আমতলা মোড় ও দশমাইল মোড়কে আধুনিকতার আওতায় সাজাতে চান।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!