রোববার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনের শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান অডিটরিয়ামে বিদ্যুতের মূল্য সমন্বয়ে গণশুনানি শেষে এ তথ্য জানানো হয়।
শুনানিতে বিইআরসির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল, সদস্য আবু ফারুক, সদস্য মকবুল ই ইলাহীসহ অন্যান্য সদস্য, সঞ্চালন ও বিতরণ কোম্পানির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
গত বছরের আগস্টে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর বেড়েছে বেশির ভাগ পণ্য ও সেবার খরচ। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষেরা। বর্তমানে বিদ্যুতের খুচরা দাম ইউনিটপ্রতি ৭ টাকা ০২ পয়সা। এক টাকা ১৯ পয়সা বাড়িয়ে তা ৮ টাকা ২৩ পয়সা নির্ধারণের সুপারিশ করেছে কমিটি।
গত বছরের নভেম্বরে বিদ্যুতের পাইকারি দাম বাড়ানোর ঘোষণার পরই খুচরায় দাম বাড়াতে আবেদন করে বিতরণ সংস্থাগুলো। সেসব আবেদন কারিগরি কমিটিতে মূল্যায়ন শেষে তা গণশুনানিতে আসে।
ভর্তুকি কমাতে গত ২১ নভেম্বর পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসি।
সবশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে সব পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়। সেসময় পাইকারিতে দাম ৮ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ানোর পাশাপাশি সাধারণ গ্রাহক বা খুচরা পর্যায়ে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়ানো হয়।
একুশে সংবাদ/এসএপি
আপনার মতামত লিখুন :