AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

প্রস্তাবক-সমর্থনকারীর ভোটও পেলেন না প্রার্থী


Ekushey Sangbad
জেলা প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর
০৭:০৬ পিএম, ১৭ জুলাই, ২০২৩
প্রস্তাবক-সমর্থনকারীর ভোটও পেলেন না প্রার্থী

লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের (কমলনগর) সদস্য পদের উপ-নির্বাচনে মো. নুরনবী চৌধুরী নামে এক প্রার্থী একটি ভোটও পাননি। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় দুই ভোটার তাঁর প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারী হলেও ভোট দেননি তারাও।

 

সোমবার (১৭ জুলাই) এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে ঘোষিত ফলাফল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

 

নুরনবী চৌধুরী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি আলেকজান্ডার আ স ম আব্দুর রব সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি (ভিপি) ছিলেন।

 

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ এপ্রিল জেলা পরিষদের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের (কমলনগর) সদস্য মনিরুল ইসলাম রিপু মারা গেলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় পদটি শূন্য ঘোষণা করেন। যে কারণে, নির্বাচন কমিশন সোমবার এখানে উপনির্বাচনের আয়োজন করে। এ নির্বাচনে ১১৮ জন ভোটারের মধ্যে ১১৭ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

 

এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী তিন প্রার্থীর মধ্যে গিয়াস উদ্দিন মোল্লা (প্রতীক- টিউবওয়েল) ৭৫ ভোট পেয়ে বেরসকারিভাবে নির্বাচিত হন। অপর প্রার্থীদের মধ্যে তানিয়া বেগম (তালা) ৪২ ভোট পেলেও নুরনবী চৌধুরী (হাতি) একটি ভোটও পাননি।

 

সূত্র জানায়, নুরনবী চৌধুরীর প্রস্তাবকারী ছিলেন উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের সাত নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হারুনুর রশিদ জিন্নাহ ভূঁইয়া এবং সমর্থনকারী ছিলেন একই পরিষদের দুই নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ফজলে এলাহী শামীম। কিন্তু নির্বাচনে নুরনবী চৌধুরীর একটি ভোটও না পাওয়ায় উপজেলা সর্বত্র চাঞ্চাল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ফলাফল প্রকাশের পর থেকে বিষয়টি এখন মানুষের মুখে মুখে।

 

নির্বাচনের ফলাফলে মনোনীত প্রার্থী একটি ভোটও না পাওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে নুরনবী চৌধুরীর প্রস্তাবকারী হারুনুর রশিদ জিন্নাহ ভূঁইয়া জানান, প্রস্তাবকারী হলেও জয়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ হওয়ায় তিনি নুরনবীকে ভোট দেননি।

 

অপরদিকে নুরনবী চৌধুরীর সমর্থনকারী ফজলে এলাহী শামীমের মুঠোফোনে কল দেওয়া হলে সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ করে লাইন কেটে দেন তিনি।

 

এ ব্যাপারে নুরনবী চৌধুরী বলেন, নির্বাচনে আমার মাঠ অনেক ভালো ছিল। কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা টাকার বিনিময়ে ভোট কিনে নেওয়ায় এমন ফলাফল হয়েছে। এমনকী প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীও টাকার লোভ সামলাতে পারেননি।

 

একুশে সংবাদ/র.ই.প্র/জাহা

Link copied!