AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী
শরিফুলের হ্যাটট্রিক

ঢাকার বিপক্ষে বড় সংগ্রহ পেল না কুমিল্লা


Ekushey Sangbad
ক্রীড়া প্রতিবেদক
০৪:২২ পিএম, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪
ঢাকার বিপক্ষে বড় সংগ্রহ পেল না কুমিল্লা

দশম বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের মুখোমুখি দুর্দান্ত ঢাকা। যেখানে ব্যাট হাতে আসরের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়েছেন ইমরুল কায়েস। কিন্তু শেষ মুহূর্তে শরিফুলের হ্যাটট্রিকে দলীয় সংগ্রহ বড় করতে ব্যর্থ হয়েছে লিটন দাসের দল।
 

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এতে দুর্দান্ত ঢাকার সামনে লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে ১৪৪ রান।

সপ্তদশ ওভার পর্যন্ত কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের উইকেট পড়েছিল মাত্র একটি। তারপরও দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে বড় সংগ্রহ পেল না তারা। শেষ দুই ওভারে হুড়মুড়িয়ে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে গত বারের চ্যাম্পিয়নরা, এরমধ্যে ২০তম ওভারের শেষ তিন বলে হ্যাটট্রিক করেন শরিফুল ইসলাম।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) উদ্বোধনী ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করেছে কুমিল্লা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন সাবেক অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান। হ্যাটট্রিক ওভারে শরিফুল নেন খুশদিল শাহ, রোস্টন চেজ ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের উইকেট।

টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ২৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় কুমিল্লা। স্থায়ী অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে ভালো করতে পারেননি লিটন কুমার দাস। ১৬ বলে মাত্র ১৩ রান করে চতুরাঙ্গা ডি সিলভার বলে ক্যাচ আউট হন তিনি। এরপর ইমরুল কায়েস ও ওয়ানডাউনে নামা তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে এগোতে থাকে কুমিল্লার রানের চাকা।

ইমরুল ও তাওহীদ দুজনই খেলতে থাকেন কিছুটা রক্ষণাত্মক ঢংয়ে। এরমধ্যে প্রথম জন একবার জীবন পান, তার ক্যাচ ছেড়ে ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। জীবন পেয়ে ৪২ বলে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। বিপিএল ক্যারিয়ারে এটি তার দশম ফিফটি।

মিরপুরের মন্থর উইকেটে ১৫ ওভারে দলীয় ১০০ রান পূর্ণ হয় কুমিল্লার। তারপরও ধীরগতিতেই খেলতে থাকেন ইমরুল ও হৃদয়। আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে উইকেট হারান হৃদয়। তাসকিনের ওয়াইড লেন্থের বলে সজোরে ব্যাট চালাতে গিয়ে ক্রুসপুলেকে ক্যাচ দেন তিনি। ৪১ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৪৭ রান।

একই ওভারে বিদায় নেন কুমিল্লার সর্বোচ্চ সংগ্রাহক ইমরুল। সীমানার কাছে শরিফুল ইসলামের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৫৬ বলের ইনিংসে ৬টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান তিনি।

২০তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে খুশদিলের কাছে ছক্কা হজম করেন শরিফুল। পরের বলেই পাকিস্তানি ব্যাটারকে সাজঘরে পাঠান এ পেসার। পরের দুই বলেও উইকেট শিকার করেন তিনি।

একুশে সংবাদ/এস কে

Link copied!