ভারতে মাত্র দুই বছর বয়সেই তীরন্দাজ হিসেবে জাতীয় রেকর্ড গড়েছে একটি শিশু
একুশে সংবাদ: ধনুর্বিদ্যায় ২০০ পয়েন্টেরও বেশি স্কোর করে অন্ধ্রপ্রদেশের ডলি শিবানী এখন ভারতের সর্বকনিষ্ঠ তীরন্দাজ হিসেবে স্বীকৃত বলে জানাচ্ছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।
ডলি শিবানীর এই অনন্য রেকর্ড গড়ার সময় সেখানে ছিলেন ভারতের বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এবং ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস কর্মকর্তারা।
‘আমরা সবাই তার প্রতিভায় গর্বিত ও মুগ্ধ,’ বিবিসিকে বলছিলেন ভারতের আর্চারি এসোসিয়েশন কর্মকর্তা গুঞ্জন আবরোল।
২০১০ সালে ডলির ভাই আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তীরন্দাজ ও কোচ চেরুকুরি লেনিনের মৃত্যুর পর ‘সারোগেট মা’ বা অন্য একজনের গর্ভ ব্যবহার করে ডলির জন্ম দেন তার বাবা-মা।
ডলির বাবা চেরুকুরি সত্যনারায়ণ জানান, জন্মের পর থেকেই মেয়েকে একজন সেরা তীরন্দাজ হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু হয়।
‘আমাদের বাচ্চা পৃথিবীতে আসছে, এই খবর জানার পরই ওকে তীরন্দাজ হিসেবে গড়ে তোলার করি আমরা,’ মিস্টার সত্যনারায়ণকে উদ্ধৃত করে জানায় সংবাদ সংস্থা এএফপি।
শিশুটিকে প্রশিক্ষণ দিতে বিশেষভাবে নির্মাণ করা হয়েছে হালকা তীর-ধনুক, যাতে করে ডলি সেগুলো বহন করতে পারে।
তীরন্দাজ পরিবারেই ডলির জন্ম। তাই সে অনেক কিছুই করে দেখাবার প্রতিভা রাখে,’ বলছিলেন আর্চারি এসোসিয়েশন কর্মকর্তা গুঞ্জন আবরোল।
‘আমার মেয়ে আমাদের স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করছে; আমার পরিবারের আনন্দ অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়,’ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন মিস্টার সত্যনারায়ণ।
ধনুর্বিদ্যায় ২০০ পয়েন্টেরও বেশি স্কোর করে অন্ধ্রপ্রদেশের ডলি শিবানী এখন ভারতের সর্বকনিষ্ঠ তীরন্দাজ হিসেবে স্বীকৃত বলে জানাচ্ছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।
ডলি শিবানীর এই অনন্য রেকর্ড গড়ার সময় সেখানে ছিলেন ভারতের বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এবং ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস কর্মকর্তারা।
‘আমরা সবাই তার প্রতিভায় গর্বিত ও মুগ্ধ,’ বিবিসিকে বলছিলেন ভারতের আর্চারি এসোসিয়েশন কর্মকর্তা গুঞ্জন আবরোল।
২০১০ সালে ডলির ভাই আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তীরন্দাজ ও কোচ চেরুকুরি লেনিনের মৃত্যুর পর ‘সারোগেট মা’ বা অন্য একজনের গর্ভ ব্যবহার করে ডলির জন্ম দেন তার বাবা-মা।
ডলির বাবা চেরুকুরি সত্যনারায়ণ জানান, জন্মের পর থেকেই মেয়েকে একজন সেরা তীরন্দাজ হয়ে ওঠার প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু হয়।
‘আমাদের বাচ্চা পৃথিবীতে আসছে, এই খবর জানার পরই ওকে তীরন্দাজ হিসেবে গড়ে তোলার করি আমরা,’ মিস্টার সত্যনারায়ণকে উদ্ধৃত করে জানায় সংবাদ সংস্থা এএফপি।
শিশুটিকে প্রশিক্ষণ দিতে বিশেষভাবে নির্মাণ করা হয়েছে হালকা তীর-ধনুক, যাতে করে ডলি সেগুলো বহন করতে পারে।
তীরন্দাজ পরিবারেই ডলির জন্ম। তাই সে অনেক কিছুই করে দেখাবার প্রতিভা রাখে,’ বলছিলেন আর্চারি এসোসিয়েশন কর্মকর্তা গুঞ্জন আবরোল।
‘আমার মেয়ে আমাদের স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করছে; আমার পরিবারের আনন্দ অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়,’ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন মিস্টার সত্যনারায়ণ।
Link copied!
আপনার মতামত লিখুন :