AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ফিনফিনে শাড়ি ভিজল অকাল বর্ষায়!


Ekushey Sangbad
বিনোদন ডেস্ক
০৪:৪৪ পিএম, ১৯ অক্টোবর, ২০২২
ফিনফিনে শাড়ি ভিজল অকাল বর্ষায়!

ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে ‍‍`টিপ টিপ বরষা পানি‍‍`। সেই গানের সঙ্গে হাতে কাচের চুড়ি, হলুদ পরে বৃষ্টির মধ্যে নাচছেন রবিনা ট্যান্ডন। রবিনার সেই নাচ দেখে চোখ আটকে গিয়েছিল অক্ষয় কুমারের। 

 

থুড়ি, অক্ষয়-রবিনা নন, অমর সাক্সেনা, আর রোমা সিং। কারণ, দৃশ্যটি ছিল ১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‍‍`মহড়া‍‍` ছবির। সেসময় অবশ্য ব্যক্তিগত জীবনেও রবিনার প্রেমে মজে ছিলেন আক্কি। অক্ষয়-রবিনার রোম্যান্সে ভরপুর সেই ছবি সুপারহিট, আর সেই গানও।

 

সেই রোম্যান্টিক দৃশ্যেরই যেন পুনর্নির্মাণ করলেন অভিনেত্রী শমা সিকন্দর। হোটেলের পুলের সামনে বৃষ্টির মধ্যেই নাচলেন, আর ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছিল সেই ‍‍`টিপ টিপ বরষা পানি‍‍` গান। পরনে হলুদ শাড়ি ছিল, তবে কাচের চুড়ি ছিল না, অক্ষয়ের মতো কোনও প্রেমিককেও দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেল না। কিন্তু শমা নাচলেন। আর তাঁর শরীরি হিল্লোলে ঝড় উঠল নেটপাড়ায়। 

 

উদিত নারায়ণ ও অলকা ইয়াগনিকের সেই বিখ্যাত গানের ছন্দে নিজের নাচের ভিডিয়ো ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন শমা। ‍‍`সঠিক মরসুমে সঠিক গান। অনুরোধ এসেছিল তাই...কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানান...‍‍`

 

গতবছর রোহিত শেঠির ছবি ‍‍`সূর্যবংশী‍‍` ছবিতে ‍‍`টিপ টিপ বরষা পানি‍‍` গানের সঙ্গে নেচেছেন ক্যাটরিনাও। তখনও তাঁর সামনে দাঁড়িয়েছিলেন সেই অক্ষয় কুমার। তবে ১৯৯৪ সালে ‍‍`মহড়া‍‍` ছবির দৃশ্যের সঙ্গে‍‍`সূর্যবংশী‍‍`র দৃশ্যের আকাশ-পাতাল পার্থক্য ছিল বৈকি। পার্থক্য ছিল অক্ষয়ের সঙ্গে দুই নায়িকার রোম্যান্সের। তবে আপাতত শমার ‍‍`টিপটিপ বরষা পানি‍‍` ভিডিয়োতে মজেছে নেটদুনিয়া।

 

সম্প্রতি, বলিউডে কাস্টিং কাউচ নিয়ে মুখ খুলে শিরোনামে উঠে আসেন অভিনেত্রী শমা সিকন্দর। সাক্ষাৎকারে শমা সিকন্দর বলেন, কেরিয়ারে শুরুর দিকে বলিউডে কাস্টিং কাউচের অভিজ্ঞতা তাঁকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলেছিল। 

 

অভিনেত্রীর কথায়, ‍‍`এখন তো পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। যেটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য সত্যিই ভালো। এই প্রজন্মের পরিচালক প্রযোজকরা অনেক পেশাদার। তাঁরা শিল্পীদের সম্মান দেন। তাঁদের মধ্যে যৌনতার বদলে কাজ পাওয়ার ভাবনাটাই নেই। কেরিয়ারের শুরুর দিকে এক প্রযোজক আমাকে বন্ধুত্বের প্রস্তাব দেয়। 

 

আমি সেকথা শুনে বলেছিলাম, কাজ না করলে বন্ধুত্ব কীভাবে হতে পারে! পরে বুঝতে পারি, সেটা ছিল আসলে যৌনতার প্রস্তাব।

 

একুশে সংবাদ/ জি.24/ রখ/এসএপি

 

Link copied!