AB Bank
ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কৃষি খাতে প্রয়োজন ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা


Ekushey Sangbad

০৩:৪৩ পিএম, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৪
কৃষি খাতে প্রয়োজন ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা

একুশে সংবাদ : ইইএফ সহায়তায় কৃষি খাতে মঞ্জুরিকৃত প্রকল্পে আরও প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা প্রয়োজন। অথচ ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে সম-মূলধন উন্নয়ন তহবিল কৃষি খাতের আওতায় ইক্যুইটি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এ অর্থ খুবই অপ্রতুল। তারপরও ৩০০ কোটি টাকা ছাড়করণের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি পাওয়ার পর অর্থ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সূত্র জানায়, চলতি ২০১৪-১৫ অর্থবছরে কৃষি খাতে ইইএফ তহবিলে বরাদ্দকৃত ৩০০ কোটি টাকা ছাড় চায় বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থ মন্ত্রণালয়কে দেয়া চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) কর্তৃক কৃষি খাতে মঞ্জুরিকৃত ১ হাজার ৫০১টি প্রকল্পের অনুকূলে ২ হাজার ৭৪০ কোটি ৩৪ লাখ টাকার ইইএফ সহায়তা মঞ্জুর করা হয়েছে। যার বিপরীতে এ সময়ে ৯৯৬ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ছাড় করা হয়েছে। অর্থাৎ কৃষি খাতে মঞ্জুরিকৃত প্রকল্পের অনুকূলে ইইএফ সহায়তা ছাড়করণের জন্য আরও ১ হাজার ৭৪৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা প্রয়োজন হবে। কিন্তু কৃষি খাতভুক্ত প্রকল্পে বিতরণের জন্য বর্তমান স্থিতির পরিমাণ মাত্র ৩১৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা। যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। অথচ ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে সম-মূলধন উন্নয়ন তহবিল-কৃষি খাতের আওতায় ইক্যুইটি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এখন এই ৩০০ কোটি টাকা ছাড় করার অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি পাওয়ার পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। তবে কবে নাগাদ তা ছাড় করা হবে সে সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি সংশ্লিষ্ট সূত্রটি। এ ব্যাপারে অর্থ বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি আমরা পেয়েছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে। তবে রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে প্রকল্পের অর্থ অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন অর্থ বিভাগ। এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য এবার অর্থ ছাড়ের সময় বেশ কিছু শর্তারোপ করতে পারে অর্থ বিভাগ। ২০০১ সালে সরকার ১০০ কোটি টাকা নিয়ে এ তহবিলটি গঠন করেছিল। ২০০৯ সাল পর্যন্ত ৯ বছর এটি পরিচালনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারপর ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ বা আইসিবির হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী, কৃষিভিত্তিক শিল্পে সর্বোচ্চ ১০ কোটি এবং আইসিটি খাতে সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকার প্রকল্পকে এ তহবিল থেকে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়। প্রকল্প ব্যয়ের ৪৯ শতাংশ তহবিল থেকে, বাকি ৫১ শতাংশ উদ্যোক্তাকে বিনিয়োগ করতে হয়। উদ্যোক্তার নিজের অংশের বিনিয়োগের পরই ইইএফের অর্থ বিতরণ শুরু হয়। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/১৭-১২-০১৪:
Link copied!