অন্তরা`র কথা অতনু" শুনেছিল তার আপন আলয়ে।সেদিন কে যে কার নিজের সর্বনাশ ঢেকে এনেছিল তা বিধাতায়ই ভালো জানে। অন্তর্যামী শুধু মুচকি হেসেছিল। মানবের বুক চিড়ে রক্ত খাওয়ার ইতিহাস যে কলঙ্ক প্রেমে ঢাকা পড়বে, সে তো স্রষ্টার জানাই থাকবে। খেলাটা তখন শুরু হয়ে যায়। অতনু`র হৃদয়ের কোনে উঁকি জুকি মারে একমুঠো রোদ্দুর। অন্তরার একটা ছবি তৈরি হয় তার মানসপটে। সময় বয়ে চলে অনন্তের পথে। বৃষ্টি ভেজা এক সকালে চার চোখের মিলন হয়! কোন মিনতি ছিল কি অন্তরা`র অবনত চোখে? অতনু ভাসতে শুরু করে এযেন হবার ই ছিল। স্নিগ্ধ সৌরভে আমোদিত হয় অতনু। সে যেন হাজার বছর চেনা। অন্তর ছুঁয়ে যায় সে থাকনা আরও কাছে। তখন শুধুই ভালোলাগা, অনুভূতির অর্গল বলে কাছে থাকলে ভালো লাগে। পূর্ণতার প্রতিমূর্তি হয়ে প্রথম ধরা দেয় অন্তরা`।শেষ পরিণতি জানা ছিল না অতনু`র। পথের বাঁকেই পথের দেখা -ক্রমশ
একুশে সংবাদ/হ.ক.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :