ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চলছে ভোট গণনা। এরইমধ্যে বেশ কয়েকটি উপজেলার বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফলে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন:
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ফজলুল করিম, পেকুয়ায় শাফায়েত আজিজ রাজু ও ঈদগাঁওয়ে আবু তালেব এবং শরীয়তপুর সদরে কামরুজ্জামান আকন্দ উজ্জ্বল, মানিকগঞ্জের শিবালয়ে আব্দুর রহিম খান, ঘিওরে মাহবুবুর রহমান জনি, দৌলতপুরে শফিকুল ইসলাম, পিরোজপুরের কাউখালীতে আবু সাঈদ মনু মিঞা ও নেছারাবাদে আব্দুল হক বিজয়ী, ঝালকাঠি সদর উপজেলায় খান আরিফুর রহমান, কুড়িগ্রাম সদরে: মঞ্জুরুল ইসলাম রতন,রাজারহাটে জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি, উলিপুরে সাজাদুর রহমান তালুকদার সাজু, খাগড়াছড়ি সদরে দিদারুল আলম, পানছড়িতে চন্দ্রদেব চাকমা, দিনাজপুর বীরগঞ্জে আবু হুসাইন বিপু, বিরলে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, কাহারোলে একেএম ফারুক, বোচাগঞ্জে মো. আফসার আলী, কুমিল্লা বরুড়ায় আবদুল হামিদ কামাল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে, সিলেট কোম্পানীগঞ্জ: মো. মজির উদ্দিন, জৈন্তাপুরে এম লিয়াকত আলী, গোয়াইনঘাটে শাহ আলম স্বপন, চাঁদপুর হাজীগঞ্জে আলহাজ্ব মো. হেলাল উদ্দিন মিয়াজী, সদর উপজেলায় অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির সুমন ও শাহরাস্তি উপজেলায় ইঞ্জিনিয়ার মকবুল হোসেন পাটোয়ারী, ঠাকুরগাঁও সদরে মোশারুল ইসলাম সরকার, রাণীশংকৈলে আহম্মদ হোসেন বিপ্লব, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় শামীম আহমদ মোরাদ, তাহিরপুরে আফতাব উদ্দীন, জামালগঞ্জে রেজাউল করিম শামীম, বিশ্বম্ভপুরে রফিকুল ইসলাম, শরীয়তপুরের জাজিরায় মোহাম্মদ ইদ্রিস, চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ইউনুস গনি চৌধুরী, রাজশাহী বাগমারায় জাকিরুল ইসলাম সান্টু, দুর্গাপুরে শরিফুজ্জামান শরীফ, পুঠিয়ায় আব্দুস সামাদ, নাটোরের বাগাতিপাড়ায় এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, পঞ্চগড় বোদা উপজেলায় ফারুক আল টবি,বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে তোফাইল আহমদ, লামায় মো. মোস্তফা জামাল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষে বিকেল চারটার পর থেকে শুরু হয় ভোট গণনা। সকালে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও পরে কিছুটা বাড়ে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে জোরদার করা হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
২৪টি উপজেলায় ইভিএমে এবং বাকিগুলোতে ভোট হয় ব্যালট পেপারে। দয়েক জেলায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া মোটামুটি নির্বিঘ্নেই ভোট দেন ভোটাররা। ভোটের পরিবেশ নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই প্রার্থীদেরও। নিবিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণ ভোটের সব ব্যবস্থা আগে থেকেই নেয় নির্বাচন কমিশন। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে, প্রতিটি কেন্দ্রে জোরদার করা হয় নিরাপত্তা। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে মোট ভোটার ৩ কোটি ৫২ লাখের বেশি।
এর আগে গত ৮ মে অনুষ্ঠিত ‘ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলা নির্বাচনে শতকরা ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছিল বলে জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন।
বিস্তারিত আসছে...
একুশে সংবাদ/স.ট.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :