প্রেমের পালক পড়া ময়ুর যখন পেখম মেলে, সেখানে ভালোবাসার নীল গোলাপের দেখা মেলেনা। যেমন বিষাক্ত কাল নাগিনীর মাথায় নাগ মনি থাকলেও সেখানে প্রেম নয় থাকে নীলকন্ঠ বিষের কৌটা। অতনু অন্তরা`র মিছে প্রেমের খেলাটা শুরু হয় একটা অশুভ ভিত্তির উপর।
অতনু অন্তরা`র চোখে খুঁজে `নীলমণি`। অন্তরা খুঁজে স্বার্থের খনি। চার চোখের মিলনে সীমাবদ্ধ থাকেনি চিরন্তন নরনারীর সেই সম্পর্ক। অতনু কাছে আরও কাছে পেতে চায় প্রেমের পূর্ণতার মাঝে। অন্তরা নিজেকে বিলিয়ে দেয় স্বার্থের চোরাবালি মেখে স্বভাব জাত বৈশিষ্ট্যে। কাছাকাছি, পাশাপাশি তারপর শরীর মিশে শরীরের সাথে। কেউ প্রেমের সূধা পান করে, কেউ কামনার স্রোতে গা ভাসায়। এখানে কতটুকু প্রেম? পুরাই ফাঁদ পাতা ভুবন। আদিগন্ত নারী-পুরুষের প্রেমে কামনা এসে যায়। প্রেয়সী কে কাছে পেতে আরও কাছে । শরীরের সাথে শরীরের কথা হয়।সে কথাই একসময় কামনার স্রোতে ভেসে যায়---ক্রমশ
একুশে সংবাদ/হ.ক.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :