সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

গরমে কোন ধরনের খাবার খাওয়া দরকার

একুশে সংবাদ প্রকাশিত: ০৮:০৭ পিএম, ৯ জুলাই, ২০২১

গরমে ঠান্ডা জাতীয় জিনিস খাওয়া দরকার। লাউ, শশা , তরমুজ, বিভিন্ন প্রকারের জুস,দই খাওয়া উচিত। এছাড়া টক ও খাওয়া উচিত।

গরম মানেই বাড়ছে অস্বস্তি। গরম আর ঘামে নাজেহাল হওয়ার দিন হল গ্রীষ্মকাল। কাজেই এই আবহাওয়ায় নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি ফিট থাকতে হবে এবং সংক্রমিত ব্যাধি থেকে সাবধানে থাকতে হবে। এই গরমে শরীর কীভাবে ফিট রাখবেন? আপনার জন্য রইল টিপস।

তরমুজ:- তরমুজ হল গ্রীষ্মকালেরই ফল। এই ফলটিতে ৯১.৪৫ শতাংশ জল রয়েছে। এই ফল খেলে শরীরে যেমন ফল খাওয়ার উপকারিতা পাওয়া যাবে, তেমনই জলীয় ভাব থাকবে শরীরে। শরীরে জলের চাহিদা পূরণে এই ফল অপরিহার্য। পাশাপাশি এর মধ্যে যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, তাও কিন্তু শরীর ঠাণ্ডা করতে খুব সাহায্য করে।

শসা:- পুষ্টি গুণে ভরপুর এই ফল শরীরে নানাভাবে উপকার করে। তন্তুজাতীয় এই ফল খেলে গরম


খাবারের সাথে কাঁচা পেঁয়াজ খেলে কোন ক্ষতি হয় কি?

"যত কাঁদবেন, তত হাঁসবেন"- পেঁয়াজের ক্ষেত্রে এই কথাটা দারুনভাবে কার্যকরী। কারণ এই সবজি কাটতে গিয়ে চোখ ফুলিয়ে কাঁদতে হয় ঠিকই। কিন্তু এই প্রকৃতিক উপাদানটি শরীরেরও কম উপকার লাগে না!

১. মুখের বদ-গন্ধ দূর করে: কাঁচা পেঁয়াজ খেলে মুখ গহ্বরের উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াগুলি মরতে শুরু করে। ফলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। সেই সঙ্গে মাড়িতে নানাবিধ রোগ হওয়ার আশঙ্কাও কমে।

২. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: শরীরে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচ ডি এল-এর মাত্রা বাড়িয়ে একদিকে যেমন শরীরকে চাঙ্গা রাখে, তেমনি অন্যদিকে খারাপ কোলেস্টরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। এই ভাবে নি

কোন কোন খাবার খেলে ক্যালসিয়াম বাড়ে?

প্রতিদিন আমরা শরীরের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করতে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। এই খাবারগুলো আমাদের দেহে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন সরবরাহ করে থাকে। এছাড়া আরও অনেক ধরনের উপাদানই আমাদের দেহের জন্য বেশ প্রয়োজনীয় তার মধ্যে ক্যালসিয়াম অন্যতম। কেননা ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে সেটি হল দেহের হাড় মজবুত করে থাকে। কিছু ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেগুলো আমাদের দেহের হাড় মজবুতে সহায়তা করে থাকে তার একটা তালিকা দিলাম।


১. দুধ :

দুধ সর্বোৎকৃষ্ট ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাবার। শুধুমাত্র বাচ্চাদের জন্যই না এটি প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্যও একটি প্রয়োজনীয় খাবার। এটি এমনই একটি খাবার যা দেহে খুব সহজেই জ

কোন খাবারগুলি পুনরায় গরম করে খাওয়া বিপজ্জনক?

আমরা অনেকেই আছি যাঁরা সুস্বাস্থ্যকর খাবারের চেয়ে মুখরোচক খাবারের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আর একারনে নানান রকমের সমস্যার সাথে সন্ধি ঘটে আমাদের।

★ যে সকল খাবার গুলো পুনরায় গরম করলে মন্দের পরিমান বেশি থাকে সেগুলো হলোঃ-

★শাকঃ- যে কোনো রকমের শাক হোকনা কেন তা গরম করে খেলে পুষ্টিগুণ চলে যায় আর গ্যাস হওয়ার প্রচুর সম্ভাবনা থাকে।

★ চাঃ- চা কখনোই বার বার গরম করে খেতে নেই। এতে চা পেটে প্রচুর গ্যাস করে।

★ভাতঃ- অনেক পুষ্টিবিদদের মতে ভাত গরম করে না খাওয়াই ভালো। তবে আমরা অনেকেই ঠান্ডা ভাত খেতে পছন্দ করিনা এক্ষেত্রে ভাত প্রয়োজন অনুপাতে বার বার রেঁধে খেতে পারেন আবার হটপটেও রাখলে গরম থাকে।

★ডিমঃ- ডিম এমন একটা খাবার

যৌবন ধরে রাখতে কোন খাবার খাওয়া উচিত?

সামুদ্রিক মাছ:

সামদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় লাল মাংস বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।

মিষ্টিকুমড়ার বিচি:

এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

রসুন:

রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

পালং শাক:

ফাইবার, পটাশিয়েম, ভিটামিন এ

খাদ্য প্রধানত কয় প্রকার ও কী কী?
খাদ্য: যা দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে, সেই সব আহার্য সামগ্রীকেই খাদ্য বলে।

খাদ্য প্রধানত দুই প্রকার যথাঃ ১) দেহ-পরিপোষক খাদ্য:- যে সব খাদ্য দেহের গঠন, বৃদ্ধি ও শক্তি উৎপাদনে সহায়কারী, তাদের দেহ-পরিপোষক খাদ্য বলে। যেমন : শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট, আমিষ বা প্রোটিন এবং স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট বা লিপিড।

২) দেহ-সংরক্ষক খাদ্য:- যে সব খাদ্য দেহকে রোগ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে, শক্তি উৎপাদনে সহায়ক নয়, তাদের দেহ-সংরক্ষক খাদ্য বলে। যেমন : খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন, খনিজ পদার্থ বা মিনারালস।

পুষ্টি উপাদানের ভিত্তিতে খাদ্য ৬ ধরনের। যথাঃ ১) শর্করা (ভাত, ভুট্টা, আলু), ২) আমিষ (মাছ )

স্বাস্থ্যকর থাকার জন্য রাতে কী জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত?

আদা ও আমলকি আপনাদের ১০০ রোগ থেকে মুক্তি দিবে আর আপনাদের লজ্জা ইস্থানের জন্য ও অনেক উপকারে আসবে এবং আপনাদের গোপন সমস্যা আর সহবাসের অক্ষমতাও দূর করবে মেয়েদের ও অবেক উপকারে আসবে ডাক্তার সাদিয়া আক্তার আদা আর আমলকি সম্পর্কে আরো কিছু কথা বলেছেন।

আপনারা মনোযোগ দিয়ে তথ্যগুলো পাঠ করবেন তাহলে আপনারা সব দরনের উপকারগুলো পাবেন। আসুন তাহলে জেনে নেই আদার উপকারিতা এবং আমলকির উপকারিতা কি কি রয়েছে।

আমলকি হচ্ছে একটি অসাধারন খাবার যেটা আমাদের দেশের সব যায়গায় পাওয়া যায় আর অনেক কম টাকায় পাওয়া যায়। এই আমলকি আপনাদের অনেক উপকার করে কিন্তু আমরা সেই উপকারের ভিতরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকার তুলে দরবো।

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালিপেঠে কোন কোন খাবার খাওয়া জরুরী?

সকালে অবশ্যই ১ গ্লাস পানি খাবেন। এরপর কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থাকলে ইসবগুল খাবেন। ইচ্ছে থাকলে চিরতা ভিজানো পানি ও খেতে পারেন। 

আর নাশতার বাদাম, মধু এবং ডিম খেতে চেষ্টা করবেন। এতে এনার্জি এবং ফুরফুরে মেজাজ এবং শক্তি পাবেন।

অবশ্যই সকালে অতি মসলা জাতীয় খাবার খাবেন না।এবং এসিডিয় কোন খাবার সকালে খালি পেটে খাবেন না। এসিডিটি আরো বেড়ে যায় ক্ষুধা পেটে!

 

একুশে সংবাদ/বর্না

ফিচার বিভাগের আরো খবর