তিনি বলেন, যে ফরজগুলো ছুটে যায়, যেটি স্পষ্ট এবং জানা আছে সেগুলোকে আদায়ের প্রক্রিয়া আছে। যেমন সালাতের ক্ষেত্রে কাজার ব্যবস্থা আছে। যাকাতের ক্ষেত্রে সে যদি জমি দেয় সেটি হিসাব করে দিতে হবে। কিন্তু কিছু কিছু ফরজ আছে যেটি ত্রুটি, যেটি তার অজানা, যেমন নামাজ ঠিকমতো হলো কিনা? যাকাত আদায় করেছে সেটা কোথাও ঘাটতি হলো কিনা? যে আমলগুলো করেছে সেটির কোথাও ত্রুটি হলো কি না? এক্ষেত্রে নফল দিয়ে সেটি পূরণ করা যাবে।
তিনি আরও বলেন, কুরআনে উল্লেখ করা আছে, নেক আমলগুলো তার ত্রুটিগুলোকে দূর করে দেয়।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) তার হাদিসে বলেছেন, তুমি যেখানেই থাকো আল্লাহকে ভয় করে চলো। কখনো গুনাহ হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে নেক আমল করো। এতে বুঝা যাচ্ছে নেক আমল দ্বারা গুনাহ মাফ। ইচ্ছাকৃত ফরজ আদায়ে কেউ যদি ঘাটতি করে তা নফল দিয়ে পূরণ হবে না। অবশ্যই তাকে তওবা করতে হবে।
একুশে সংবাদ/ সি.24/ রখ