বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) গুয়াহাটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আনসারুল ইসলামের ছয় বাংলাদেশি সদস্য সম্প্রতি আসামে এসে এখানকার যুবকদের প্ররোচিত ও পথভ্রষ্ট করতে শুরু করেন। তাদের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই বছরের মার্চ মাসে বারপেটা অঞ্চলে মৌলবাদী জঙ্গিদের একটি ধরন প্রথম কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। এরপর গ্রেপ্তার করা হয় ওই ব্যক্তিকে।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আসামের বাইরের ইমামদের মাধ্যমে এখানকার বেসরকারি মাদ্রাসায় মুসলিম যুবকদের প্ররোচিত করা খুবই উদ্বেগজনক,’।
‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপ থেকে খুব ভিন্ন এমন সব জিহাদি কার্যকলাপ। এটি বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যাপকভাবে শুরু হয়। দীক্ষা নিয়ে প্রথম দিকে ইসলামি মৌলবাদের প্রচারে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন তারা এবং পরে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন,’।
২০১৬-১৭ সালে এসব বাংলাদেশি নাগরিকরা অবৈধভাবে রাজ্যে প্রবেশ করেছিল, তারা কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে বেশ কয়েকটি ক্যাম্পও পরিচালনা করে।’
‘এখন পর্যন্ত এই বাংলাদেশিদের মধ্যে মাত্র একজনকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং আমি জনগণের কাছে আবেদন করছি, যে রাজ্যের বাইরের কেউ যদি মাদ্রাসায় শিক্ষক বা ইমাম হন তাহলে তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করবেন।’
একুশে সংবাদ.কম/ন.ব.জা.হা