বাংলাদেশ আজ ধন্য প্রধানমন্ত্রীর জন্য

বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের ২০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। ২০০৪ সালের ২২ মে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠালাভ করে এবং ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলনে মৎস্যজীবী লীগকে সহযোগী সংগঠনের মর্যাদা দেন বাংলাদেশের আওয়ামীলীগ।

সংগঠনের সভাপতি মো. সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শেখ আজগর নস্কর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংগঠনের নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সোমবার (২২ মে) সকাল ৮টায় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ। এর পর মৎস্যজীবীলীগ উত্তরের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা। এই উপলক্ষে দেশজুড়ে, দিনব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সংগঠনটি।

এর পর সকাল ১০টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এদিন সকাল ১১টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভা ও র‍্যালীর আয়োজন করে আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ।

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন একুশে সংবাদকে বলেন, আজ আমাদের আনন্দের দিন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৪ সালের ২২ মে সংগঠনটি আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করে। তার হাত ধরেই আজ আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে প্রধানমন্ত্রী রাত-দিন পরিশ্রম করছেন। আর প্রধানমন্ত্রীর এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবীলীগ বদ্ধপরিকর।

দেলোয়ার বলেন, আজকের এই দিনে সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের ২০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করতে কেন্দ্রীয় কমিটির সংগ্রামী সভাপতি মো. সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শেখ আজগর নস্কর দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। তাদের দিক নির্দেশনায় আজ আমরা একটি শক্তিশালী মৎস্যজীবী লীগ গড়তে পেরেছি।

তিনি বলেন, আর বেশী দিন নেই উন্নত দেশে প্রবেশ করতে। এই দেশকে একটি উন্নত দেশ গড়তে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ পেয়েছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, মাতার বাড়ির বিদ্যুৎ প্রকল্প,  আধুনিক মসজিদ থেকে শুরু করে অসংখ্য উন্নয়ন যা লিখে শেষ হবে না। বাংলাদেশ আজ ধন্য প্রধানমন্ত্রীর জন্য।

একুশে সংবাদ/রাফি/বাবু/জাহাঙ্গীর