সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

সেন্টমার্টিনে স্নোরকেলিং ও স্কুবা ডাইভিং

একুশে সংবাদ প্রকাশিত: ১০:৩৯ এএম, ৩১ মার্চ, ২০২৩

নীল রং যাদের ভীষণ প্রিয়, তারা মনের আনন্দে সেন্টমার্টিন যেতে পারেন। আকাশ আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করতে পারবেন না। তাছাড়া বালু, পাথর, প্রবাল কিংবা জীববৈচিত্র্যের সমন্বয়ে এ দ্বীপ যেন বিজ্ঞানের এক ব্যবহারিক ক্লাস। আর নারকেলগাছও যে এত সুন্দর লাগতে পারে, সেটা সেন্টমার্টিন না গেলে আপনার কাছে অজানাই থেকে যাবে।

 

সেন্টমার্টিনে এখন পর্যটন মৌসুম। চারদিকে পর্যটকদের অনেক ভীর। তবে অন্যদের মতো সাধারণভাবে না কাটিয়ে, সেখানে রোমাঞ্চকর সময় পার করতে পারেন।


স্নোরকেলিং: অনেকেই জানে না, সেন্টমার্টিনে স্নোরকেলিংয়ের উপকরণ ভাড়া পাওয়া যায়। এর জন্য খুব একটা প্রস্তুতির দরকার হয় না; চোখ ও নাক ঢাকার মাস্ক হলেই চলবে। স্নোরকেলিং করার জন্য পানির খুব একটা গভীরে যেতে হয় না। বুক পানিতে সব কিছু দেখতে পাবেন। সাঁতার না জানলেও চলে। সেন্টমার্টিনে স্নোরকেলিং করতে খরচ পড়বে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা।


সাইক্লিং: সেন্টমার্টিনে বাইসাইকেলে! চতুর্দিকে সাগর, তার মাঝে বাইসাইকেল চালানো ভাবতেই অবাক লাগে। সত্যি অনেক মজার বিষয়। দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপে ক্রমেই জনপ্রিয় উঠছে ‘বাইসাইকেল’। স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকদের জন্যও বাইসাইকেল একটি আকর্ষণীয় মাধ্যম। আপনি যদি সাইকেল চালাতে পারেন, তবে পুরো দ্বীপ সাইকেলে ঘুরে দেখতে পারেন। খরচ প্রতি ঘণ্টা ৪০/৫০ টাকা।

 

স্কুবা ডাইভিং: স্নোরকেলিং করার পর স্কুবা ডাইভিং করতে পারেন।  প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেন্টমার্টিনে স্কুবা ডাইভিং করা যায়। পানির গভীরে অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে পুরোদস্তুর তৈরি হয়ে তবেই স্কুবা ডাইভিং করা যাবে।

 

ওশেনিক স্কুবা ডাইভ সেন্টার এবং ঢাকা ডাইভারস ক্লাব সেন্টমার্টিনে রোমাঞ্চকর এই অভিযান পরিচালনা করে থাকে। প্রশিক্ষণসহ খরচ পড়ে ৩৫০০ থেকে চার হাজার টাকার মতো। 
 

একুশে সংবাদ/ডে বা/সম     
 

পর্যটন বিভাগের আরো খবর